দেখুনঃ নদী না সমুদ্র? তিস্তার ভয়াল স্রোত ভাসিয়ে দিচ্ছে বাড়ি, দোকান! ভয়ঙ্কর ভিডিও
এ দিকে, টানা বৃষ্টিতে জেরবার সিকিম। রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীকে ফোন করেন সিকিমের মুখ্যসচিব। সেখানেই রাজ্যের সহযোগিতা চেয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় X-এ ( আগে ট্যুইটার নামে প্রচলিত) লেখেন, ‘মেঘ ভাঙা বৃষ্টিতে সিকিমে হড়পা বানের ফলে ২৩ জন সেনা নিখোঁজ হওয়ার খবর পেয়ে আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। এই বিষয়ে আমাদের সরকারের পক্ষ থেকে সমবেদনা প্রকাশ করছি এবং সাহায্যের আশ্বাস দিচ্ছি। পাশাপাশি উত্তরবঙ্গের সকলকে বিপর্যয় রোধে সর্বাধিক সতর্কতা বজায় রাখার জন্যও অনুরোধ করছি। ইতিমধ্যেই আমি বাংলার মুখ্য সচিবকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দুর্যোগ মোকাবিলার ব্যবস্থাপনা করতে বলেছি। কালিম্পং, দার্জিলিং এবং জলপাইগুড়ি জেলার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার জন্য সমস্ত পদক্ষেপ করা হয়েছে। রাজ্যের মন্ত্রী এবং আইএএস অফিসারদের উদ্ধার ও ত্রাণ তদারকির জন্য উত্তরবঙ্গে পাঠানো হয়েছে। এই ভয়াবহ দুর্যোগে যাতে প্রাণহানি না হয় সেজন্য কড়া নজরদারি রাখা হচ্ছে।’
advertisement
এ দিকে, সিকিমে এনডিআরএফের দল পাঠানো হচ্ছে। শিলিগুড়ি, দার্জিলিং ও কোচবিহার থেকে এনডিআরএফ টিম যাচ্ছে তিস্তা সংলগ্ন একাধিক এলাকায়। তিন জেলার জেলাশাসক কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এলাকা মনিটরিংয়ের। জলপাইগুড়িতে আপাতত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলেও দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের পরিস্থিতি নিয়ে চিন্তিত নবান্ন।