TRENDING:

Clinical Trial: চুক্তি ভিত্তিক কর্মীদের মেয়াদ শেষ! আচমকা দেশজুড়ে থমকে গেল ডাক্তারি গবেষণা

Last Updated:

নতুন কোনও গবেষণার প্রস্তাব ৫ অগাস্টের পর আর নথিভুক্ত করা হচ্ছে না। বিপাকে পড়েছেন চিকিৎসা-গবেষণার সঙ্গে যুক্ত চিকিৎসক এবং বিজ্ঞানীরা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা : কেন্দ্রীয় ওয়েবসাইটের সমস্যায় দেশ জুড়ে থমকে ডাক্তারি গবেষণা। চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণার জন্য আগে  অনলাইনে নথিভুক্ত করতে হয় ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালস রেজিস্ট্রি-ইন্ডিয়া ওয়েবসাইটে। কিন্তু সেটি যারা চালায়, কেন্দ্রীয় সেই চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের মেয়াদ শেষ হওয়ায় কাজ থমকে গিয়েছে সি টি আর আই - এর। ফলে নতুন কোনও গবেষণার প্রস্তাব ৫ অগাস্টের পর আর নথিভুক্ত করা হচ্ছে না। বিপাকে পড়েছেন চিকিৎসা-গবেষণার সঙ্গে যুক্ত চিকিৎসক এবং বিজ্ঞানীরা।
দেশজুড়ে থমকে গেল ডাক্তারি গবেষণা
দেশজুড়ে থমকে গেল ডাক্তারি গবেষণা
advertisement

দেশে যত ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল হয়, ২০০৭ থেকে তেমন ৪৫ হাজারেরও বেশি গবেষণার তথ্যাবলি সি টি আর আই এর অনলাইন ডেটায় মজুত রয়েছে। এই ডেটাবেসের রক্ষণাবেক্ষণ করেন চিকিৎসা - বিজ্ঞানী ও পরিসংখ্যানবিদরা। এঁদের একটা অংশই কেন্দ্রীয় সরকারের চুক্তিভিত্তিক কর্মীর। এঁদেরই চুক্তি ফুরিয়েছে গত ৩০ জুন। তার পর চুক্তির নবীকরণ হয়নি। প্রতিষ্ঠান এখন কার্যত কর্মীহীন অবস্থায় রয়েছে। ১ লা জুলাই থেকে এর অগস্ট পর্যন্ত ১,০৬০ টি ট্রায়াল নথিভুক্ত রয়েছে। এরমধ্যে বাংলার ট্রায়াল ৪৪ টি। ফলে নিয়ম অনুযায়ী, এই সময়ে ট্রায়ালও শুরু করা যায়নি।

advertisement

আরও পড়ুন: টানটান উত্তেজনা! ইস্টবেঙ্গল না মোহনবাগান, মাঠের ডার্বির ঝড় রুখবে বৃষ্টিপাত! মেগা ওয়েদার আপডেট

যদিও নিয়ামক সংস্থা আই সি এম আরের দাবি, সব কিছুই স্বাভাবিক রয়েছে। কিন্তু কেন গত বেশ কয়েক দিনে একটিও ট্রায়াল নথিভুক্ত হয়নি, এর কোনও সদুত্তর এখনও পর্যন্ত মেলেনি। ফলে এস এস কে এম হাসপাতালের শল্য চিকিৎসক দীপ্তেন্দ্র সরকারের মতো গোটা দেশের অসংখ্য চিকিৎসক - গবেষক বিপাকে পড়েছেন। চিকিৎসক দীপ্তেন্দ্র সরকার জানান, ‘ব্রেস্ট ক্যান্সার সাজারিতে এস এস কে এম-এ আমার বিশেষ পদ্ধতি নিয়ে একটি ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল করানোর ছিল চলতি মাসেই! কী হবে, এখনও জানা নেই আমাদের।'

advertisement

আরও পড়ুন: ভাত খাওয়ার পরই এত ঘুম পায় কেন? 'ভাত-ঘুমের' পিছনে আসল বৈজ্ঞানিক কারণ শুনলে চমকে যাবেন!

প্রসঙ্গত, চুক্তি ভিত্তিক ওই কর্মীদের মামলা এই মুহূর্তে দিল্লি হাই কোর্টে বিচারাধীন অবস্থায় রয়েছে। কোর্টের বিচারাধীন থাকায় ওই সংস্থায় যুক্ত কর্মীদের চুক্তি নবিকরণ করতে দেরি হচ্ছে। তবে 'কেন্দ্রীয় সরকারের এই রকম গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় কেন চুক্তি ভিত্তিক কর্মী নিয়ে কাজ হবে? প্রশ্ন তুলেছেন ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ফেসিলিটেটর স্নেহেন্দু কোনার।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
প্রয়োজন পড়বে না পুকুর বা জলাশয়ের দুরন্ত পদ্ধতিতেই মাছের ব্যবসা করলেই আয় হবে লক্ষাধিক
আরও দেখুন

ওঙ্কার সরকার

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Clinical Trial: চুক্তি ভিত্তিক কর্মীদের মেয়াদ শেষ! আচমকা দেশজুড়ে থমকে গেল ডাক্তারি গবেষণা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল