আত্মহত্যা দক্ষিণ কলকাতার রিজেন্ট পার্ক থানার আনন্দ পল্লিতে বাড়ি দশম শ্রেনির ছাত্রী বছর পনেরোর দোলন দাসের৷ বাবা কর্মসূত্রে গুজরাতে থাকেন৷ বাড়িতে রয়েছেন মা ও দাদা৷ সোমবার সন্ধেবেলা মায়ের ফোন নিয়ে টিকটক করছিল দোলন৷ সেই সময় অসাবধনায় জলে পড়ে যায় দোলনের ফোন৷ ঘটনার পর দোলনকে বকাবকি করেন তার মা৷ বকা খেয়ে কিছুটা চুপ করে যান দোলন৷ কিছুক্ষণ পরেই দোলনের মা দেখেন মেয়ের ঘরের দরজা বন্ধ৷ দরজা খুলতেই দেখা যায় গলায় ওড়না জড়িয়ে ঝুলছে দোলন দাস৷ এমআর বাঙুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে দোলনকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা৷
advertisement
হতাশা থেকেই আত্মহত্যার প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে বলেই মনে করছেন মনোবিদরা। এই ধরনের আত্মহত্যার ঘটনার ফলে ,প্রতিটি বাবা মা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন। প্রায়ই বাবা মা শিশুদের কান্না থামানোর জন্য মোবাইল হাতে তুলে দিচ্ছেন।সেই ছোট্ট অভ্যাস থেকে শিশুদের মধ্যে আসক্তি বাড়ছে মোবাইলের।এই আসক্তি থেকে বাঁচার জন্য,নতুন পথ খুঁজতে হবে সবাইকে। নইলে মানসিক রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বাড়বে।আশঙ্কা মনোবিদদের৷
SHANKU SANTRA