আয়ের হিসাব বহির্ভুত সম্পত্তি রয়েছে, তার হদিস পেতেই সিআইডি টিম যায়। শীতলকুচি গুলি চালানোর ঘটনার প্রেক্ষিতে উঠে এসেছিল এই দেবাশীষ ধরের নাম। সিআইডি দাবি, ২০১৭-২০১৮ সালের পর থেকে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি বাড়ে সুদীপ্ত রায় চৌধুরী ও দেবাশীষ ধরের। ফলে এই বিপুল সম্পত্তি কীভাবে সম্ভব? জানতে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি সিআইডির।আইপিএস দেবাশীষ ধর জানান, "সিআইডির সঙ্গে সহযোগিতা করেছি। আমার থেকে যা নথি দেখতে চেয়েছিল, দেখিয়েছি। আমি সর্বত্র সহযোগিতা করেছি।"
advertisement
আরও পড়ুন 'দ্বিতীয়' গাড়িতে 'কারা' ছিল? বাগুইআটি জোড়া খুনে সতেন্দ্রর জেরায় চাঞ্চল্যকর তথ্য!
ব্যবসায়ী সুদীপ্ত ও ওই আইপিএস অফিসারের কীভাবে এতো বিপুল সম্পত্তি সেই নিয়ে খতিয়ে দেখছে সিআইডি। এই সুদীপ্তকে আগে রোজ ভ্যালি কাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এই ব্যবসায়ীর সঙ্গে দেবাশীষ ধরের যোগাযোগ ছিল বলে দাবি সিআইডির। সেকারণে রবিবার, দিনভর সিআইডি তল্লাশি করে আইপিএস দেবাশীষ ধরের বাড়িতে। শহর ও শহরতলীর একাধিক জায়গায় সল্টলেক, বাইপাস লাগোয়া এডেড এরিয়া সহ বিভিন্ন জায়গায় সিআইডি তল্লাশি করে। সিআইডি সূত্রে খবর, বেশ কিছু নথি, ব্যাংকের নথি বাজেয়াপ্ত করেছে সিআইডি।সিআইডি সূত্রে খবর, রোজ ভ্যালি কাণ্ডে সুদীপ্ত রায় চৌধুরীর নাম উঠে আসে। সেই ব্যবসায়ীর সঙ্গে দেবাশীষ ধরের কত দিন ধরে সম্পর্ক? কত দিন চেনা? এই দেবাশীষ ধরের বিপুল সম্পত্তি কীভাবে? সিআইডি দাবি, আয় বহির্ভূত বিপুল সম্পত্তি রয়েছে। তার আয়ের উৎস খুঁজতে সিআইডি তদন্তকারীরা দেবাশীষ ধরের বাড়ি সহ বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি।
রোজ ভ্যালি কাণ্ডে ব্যাবসায়ী সুদীপ্ত রায় চৌধুরী ও তার ঘনিষ্ঠ আইপিএস দেবাশিস ধরের বাড়ি সল্টলেক, যোধপুর পার্ক, মেট্রোপোলিটন, কসবা সহ শহর ও শহরতলির পাঁচটি জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে সিআইডি ব্যাংক এর কিছু ডকুমেন্টস উদ্ধার করেছে, বেশ কিছু সম্পত্তি সম্পর্কিত নথি বাজেয়াপ্ত হয়েছে। তবে সম্পত্তি নথি উপর জোর দিচ্ছে তদন্তকারীরা। কীভাবে বিপুল সম্পত্তি? আয় বহির্ভূত সম্পত্তির উৎস জানতে চায় সিআইডি। মেট্রোপলিটন থেকে সামান্য সোনা উদ্ধার