কামারপুকুরে তিনি বলেন, ‘কামারাপুকুর জয়রামবাটিকে যারা ভালবাসেন। তাঁরা সকলেই এখানে আছেন। আমি ঘাটাল যাব প্লাবন দেখতে। আমি মন্দির প্রাঙ্গণে আগে গিয়েছ। আমার সব অনুষ্ঠানে ওনারা যায়। সকলের আশীর্বাদ আমরা পাই। এনারা আমাদের পথ প্রদর্শক।’ মঙ্গলবার অতিথিশালা, ভোগঘর ও পার্কিং লটের শিলান্যাস করেন তিনি।
advertisement
তিনি বলেন, ‘ওনারা আমাদের যে ভাবে গাইড করবেন আমরা সেই ভাবে করব। জয়রামবাটি কামারপুকুর ডেভলপমেন্ট বোর্ড গঠন করলাম। ১০ কোটি টাকা আমরা দিচ্ছি। আপাতত পৌনে ছয় কোটি টাকার কাজ হবে। রামকৃষ্ণ সারদা মায়ের সঙ্গে আমাদের আত্মিক সম্পর্ক। তাঁরা গোটা বিশ্বকে পথ দেখিয়েছিলেন। মহারাজরা আমাকে মাঝে মাঝে ভাজা মুড়ি দেয়। আমি ওদের বলেছি শুধু ঝাল মুড়ি না পাঠাতে, মাথায় লাগার পর আমি ঝাল খেতে পারি না। ওদের নাড়ু আর সাদা বোঁদে বিখ্যাত। আমি সুযোগ পেলেই এখানে এসে দুই দিন থাকব।’