সিইএসসি-র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর (ডিস্ট্রিবিউশন) অভিজিৎ ঘোষ জানিয়েছেন, ‘আমাদের কাছে আট জনের মৃত্যুর খবর এসেছে। তার মধ্যে পাঁচটি মৃত্যু ঘটেছে বাড়ির ব্যক্তিগত বিদ্যুৎ ব্যবস্থা থেকে তড়িদাহত হয়ে৷ একটি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে সিগন্যাল বক্স থেকে তড়িদাহত হয়ে৷ দুটি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে রাস্তার পাশের আলোকস্তম্ভ থেকে তড়িদাহত হয়ে৷’
বাড়ির ভিতরের বিদ্যুৎ ব্যবস্থার গলদ থাকলে তাদের পক্ষে তা জানা সম্ভব নয় বলেই জানিয়েছেন সিইএসসি-র ওই শীর্ষ কর্তা৷ যদিও ঘটনাকে দুঃখজনক বলে স্বীকার করে নিয়ে সিইএসসি-র ওই শীর্ষ কর্তা জানিয়েছেন, সংস্থার পক্ষ থেকে যা করার করা হবে৷
advertisement
আমফানের পর কলকাতায় এত বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়নি বলেও দাবি করেছেন সিইএসসি-র ওই শীর্ষ আধিকারিক৷ তিনি বলেন, ‘গতকাল রাত থেকে অস্বাভাবিক বৃষ্টি হয়েছে। এমন বৃষ্টিপাত শেষ কবে হয়েছে আমার মনে নেই। সারা শহর জল জমে আছে। এর ফলে আমাদের নিরাপত্তার কারণে অনেক জায়গায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করতে হয়েছে। আমরা জানি অসুবিধা তৈরি হচ্ছে। সব জায়গায় জল বিপদ সীমার উপরে গিয়েছে এমন নয়। তবে দক্ষিণ কলকাতা ও ঢা্কুরিয়া, বেহালা, যাদবপুরে সরবরাহ বন্ধ রাখতে হয়েছে। সাধারণ দিনের মতো আজকের দিন নয়।’