সূত্রের খবর, রাজ্যের বিভিন্ন স্কুল ও অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিতে মিড ডে মিলের চাল সরবরাহের কথা ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার। কিন্তু এই চাল সরবরাহ নিয়ে কেন্দ্রের অবস্থানে ক্ষুব্ধ রাজ্য। প্রায় ছ'মাস আগে ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া জানিয়ে দেয়, পর্যাপ্ত চাল না থাকায় সরবরাহ সম্ভব নয় । পরিবর্তে রাজ্যের খাদ্য দফতর চাল সরবরাহ করে এফসিআইয়ের থেকে টাকা পাবে । মে মাসেও এফসিআই চাল সরবরাহ করবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। রাজ্যের অভিযোগ, বকেয়া টাকার বিল মেটানো হচ্ছে না।
advertisement
- প্রথম দফায় রাজ্য ৫৭ হাজার ৬৭৯ মেট্রিক টন চাল দেয়
- বিল হয় ১৩৬ কোটি ৪ লক্ষ টাকা
- দ্বিতীয় দফায় ৪৪ হাজার ৮৬৫ মেট্রিক টন চাল দেয় রাজ্য
- বিল হয় ১০৫ কোটি ৮২ লক্ষ টাকা
- তৃতীয় দফায় রাজ্য সরবরাহ করে ১৬ হাজার ৪৭১ মেট্রিক টন চাল
- এক্ষেত্রে এখনও বিলের অঙ্ক তৈরি হয়নি
রাজ্যের কাছে পর্যাপ্ত চাল মজুত থাকলেও বাড়তি চাল সরবরাহ করায় সমস্যা তৈরি হয়েছে। রাজ্যের আরও অভিযোগ, চাষিদের থেকে ধানও কিনছে না এফসিআই।
এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্র জানিয়েছে, অঙ্গনওয়াড়ি ও মিড ডে মিলে মাথাপিছু যে পরিমাণ চাল দেওয়ার কথা তা দ্বিগুণ করা হচ্ছে । তাই এভাবে কতদিন মিড ডে মিলের চাল সরবরাহ করা যাবে, তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে । সমস্যা মেটাতে নির্বাচনী বিধি উঠলে এফসিআইয়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন খাদ্যমন্ত্রী।