এক দফায় গোটা রাজ্যে ভোট হলে যথাযথ নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করা যাবে কি না, তা নিয়ে সংশয় ছিলই। ভোট শুরু হতেই দেখা গেল, বিরোধী এবং সাধারণ মানুষের সেই আশঙ্কা অমূলক নয়।
আরও পড়ুন: বেজেই চলেছে ফোন, দিশেহারা অবস্থা নির্বাচন কমিশনের! দেখা নেই কমিশনার রাজীবের
গোটা রাজ্যে ভোটে নিরাপত্তার জন্য আদালতের নির্দেশে চাপে পড়ে মোট ৮২২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছিল নির্বাচন কমিশন৷ যদিও শেষ পর্যন্ত সেই সংখ্যক বাহিনী এসে পৌঁছেছে কি না, তার হিসেব ভোটের দিন সকাল পর্যন্ত পাওয়া যায়নি৷ সব বুথে কীভাবে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা যায়, তার ফর্মুলাও তৈরি করে দিয়েছিল আদালত৷
advertisement
তার পরেও এ দিন সকা্ল থেকে জেলায় জেলায় ভোটকে কেন্দ্র করে চরম অশান্তি, রক্তপাত শুরু হয়৷ প্রায় সর্বত্রই অভিযোগ ওঠে, কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল না৷ যে পরিমাণ কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছে, তারা কোথায় গেল, কীভাবে তাদের কাজে লাগানো হল, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠতে শুরু করে৷ এর জবাব দিতে পারেনি কমিশনও৷