সিবিআই সূত্রে খবর, চার্জেশিটে নাম থাকা অংশুমান নিগৃহীতার প্রতিবেশী। যিনি দেহ পোড়ানো সময় শ্মশানে গিয়েছিলেন। হাঁসখালি গণধর্ষণকাণ্ডে পকসো-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।
অভিযোগ, গত এপ্রিল মাসে হাঁসখালিতে এক নাবালিকাকে জন্মদিনের অনুষ্ঠানে ডেকে নিয়ে গণধর্ষণ করা হয়। এর পর কয়েক জন তাকে বাড়িতে পৌঁছে দেয়। কিন্তু হাসপাতালে না নিয়ে যাওয়ার জন্য বাড়ির লোককে অভিযুক্তরা হুমকি দেয় বলে অভিযোগ। নিগৃহীতার বাড়ির লোকজনের দাবি, কার্যত বিনা চিকিৎসায় ভোররাতে মৃত্যু হয় নাবালিকার।
advertisement
আরও পড়ুন : একুশে জুলাই এর মঞ্চে বড় চমক! নজরে অধ্যাপক, শিক্ষকরাও
আরও পড়ুন : শুক্রবার ফের বাড়ল সংক্রমণ, রাজ্যে করোনা পজিটিভ প্রায় ৩ হাজার
অভিযোগ, নাবালিকার দেহ তড়িঘড়ি করে পোড়ানোর জন্য চাপ দেয় অভিযুক্তরা। প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করে অভিযুক্তরা। এর কয়েকদিন পর থানায় অভিযোগ জানানো হয়। এর পর জেলা পুলিশ দু’জনকে গ্রেপ্তার করে। হাইকোর্টের নির্দেশে সিবিআইকে তদন্তভার দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে যান সিবিআই তৎকালীন ডিআইজি অখিলেশ কুমার সিং, জয়েন্ট ডিরেক্টর ঘনশ্যাম উপাধ্যায়-সহ সিবিআইয়ের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। ঘটনায় নির্যাতিতার মায়ের বয়ান রেকর্ড করে সিবিআই। ফরেন্সিক আধিকারিকরা নমুনা সংগ্রহ করেন। সেই ঘটনায় সিবিআই তদন্ত ভার হাতে নিয়ে নব্বই দিনের মাথায় চার্জশিট দিল। রানাঘাট আদালতে চার্জশিট জমা দেয় সিবিআই।
