৬ ঘণ্টার টানাপোড়েন ৷ দিনভর অপেক্ষায় থাকল সিবিআই। শেষ বেলায় চাল রাজীব কুমারের। সিবিআইয়ের নোটিস নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট করলেন কলকাতার প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার। ই-মেলে রাজীব কুমার জানান, ‘এক মাসের সরকারি ছুটিতে থাকায় হাজিরা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। বাড়তি সময় মঞ্জুর করা হোক ৷’
শুক্রবার রাজীব কুমারের ওপর থেকে রক্ষাকবচ তুলে নেয় কলকাতা হাইকোর্ট। তারপরই রাজীবকে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হতে নোটিস দেয় সিবিআই। সকাল ১০টায় হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়, সকাল ৯.৩০ সিজিও কমপ্লেক্সে আসেন সিবিআই কর্তারা ৷ সকাল ১০.৩০ সিজিও কমপ্লেক্সে আসেন সিবিআই জয়েন্ট ডিরেক্টর ৷ রাজীবকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য প্রশ্নমালা তৈরি ছিল। তৈরি ছিল সিবিআইয়ের টিম। তবে বেলা গড়ালেও সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছননি রাজীব কুমার। রাজীব আসবেন না স্পষ্ট হতেই সক্রিয় হয় সিবিআই ৷ দুপুর ১.১৫-এ দিল্লির সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে আসেন সিবিআই অফিসাররা ৷
advertisement
রাজীবের ই-মেল পাওয়ার পর আইনজীবী ওয়াই জে দস্তুরের বাড়িতে ঢুকতে দেখা যায় সিবিআইয়ের একটি দলকে। রাজীব কুমার কোথায়, সেব্যাপারেও নিশ্চিত ছিলেন না সিবিআই কর্তারা। একটি সূত্র দাবি করে, পার্ক স্ট্রিটের আবাসনেই রয়েছেন রাজীব কুমার। সোমবার আইনি রক্ষাকবচ পেতে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করতে পারেন রাজীব কুমার। তাই কী সিবিআইয়ের এই তৎপরতা?
