শুক্রবার সকালে আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার ঘর থেকে উদ্ধার হয় ডাক্তারি পড়ুয়ার অর্ধনগ্ন দেহ। তারপর থেকেই প্রতিবাদ শুরু হয় আরজি কর হাসপাতালে। এই ঘটনা নিয়ে প্রতিবাদে সরব হয় হাসপাতালের অন্যান্য ডাক্তারি পড়ুয়ারা। কর্মবিরতিরও ডাক দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: প্রেমিকাকে নিয়ে পলাতক ভাই, দিদিকে গণধর্ষণ তরুণীর পরিবারের! অভিযোগ রেকর্ড করা হয় দৃশ্য
advertisement
নির্যাতিতা পড়ুয়ার দেহ ময়নাতদন্তের পরে যৌন নির্যাতনের প্রমাণ পায় পুলিশ। সেই মতো খুন এবং ধর্ষণের মামলা দায়ের করা হয় এবং সঞ্জয় নামে একজনকে গ্রেফতারও করা হয়। যদিও অনেকের এই নিয়ে অভিযোগ ছিল এই ঘটনায় একাধিক অপরাধীর হাত রয়েছে। সেই ঘটনা নিয়ে সিবিআই তদন্তের দাবিতে একাধিক জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে কলকাতা হাই কোর্টে।
সোমবার হাই কোর্ট সূত্রে জানা যায়, সব মামলাই প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চে মঙ্গলবার শুনানি হবে।
আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডে একঝাঁক দাবি চিকিৎসক সংগঠনের, অনির্দিষ্টকালের জন্য
প্রসঙ্গত, সোমবার সোদপুরে নির্যাতিতার বাড়িতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, কলকাতা পুলিশকে সাত দিনের সময়সীমা দেওয়া হল, না হলে সিবিআইকে তদন্তভারে আপত্তি নেই। মঙ্গলবার হাই কোর্ট কী নির্দেশ দেয় সেটাই এখন দেখার।