অনেক দিন অসুস্থতা সহ বিভিন্ন যুক্তিতে জামিনের আর্জি জানিয়ে আসছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়৷ ২০২১ সালের জুলাই মাসে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করছিল সিবিআই৷ তার পর থেকেই জেলবন্দি রয়েছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী৷
আরও পড়ুন: কোনও ছাড় নয়, দলের জন্য কঠিন ‘স্ট্র্যাটেজি’ তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্বের! নিশানায় আসলে কারা?
এ দিন ফের হাইকোর্টে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিনের আর্জির মামলার শুনানি ছিল৷ বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিচারপতি অপূর্ব সিনহা রায়ের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি উঠেছিল৷ যদিও এ দিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জামিনের বিরোধিতায় আদালতে লিখিত কোনও যুক্তি দিতে পারেনি সিবিআই৷
advertisement
প্রভাবশালী তত্ত্বেই বার বার আদালতে পার্থর জামিনের বিরোধিতা করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা৷ এ দিন হাইকোর্টে শুনানি চলাকালীন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের আইনজীবী বার বারই দাবি করেন, প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে আর প্রভাবশালী বলা চলে না৷ তিনি বলেন. ‘মণীশ শিশোদিয়া, অরবিন্দ কেজরিওয়াল, অনুব্রত মণ্ডল, পি চিদম্বরম মামলায় প্রভাবশালী তকমার যুক্তির ব্যাখ্যা দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। পার্থ চট্টোপাধ্যায় মন্ত্রী নয় এখন। একজন মানুষও এখন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে নেই বলে আমার মনে হয়। তাহলে পার্থ চট্টোপাধ্যায় প্রভাবশালী হলেন কীভাবে?’
কয়েকদিন আগেই নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হওয়া আর এক তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য৷ তার আগে জামিন পান আর এক তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাও৷