হাইকোর্টের নির্দেশ
১) গত জানুয়ারি মাসে প্রায় ৩৬ জন মরণাপন্ন বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে। পুনরায় এই ধরনের মরণাপন্ন বন্দি আরও কত আছে তা পর্যালোচনা করে কলকাতা হাইকোর্টের কাছে রিপোর্ট জমা করতে হবে।
আরও পড়ুন: মুদির দোকানে এ কী কাণ্ড! পরিমাণ ৪ কোটি, লেকটাউনে দলে-দলে অভিযোগ
২) বহু বছর ধরে সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের মুক্তির জন্য একটি নির্দিষ্ট কমিটি আছে। ওই কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সম্প্রতি প্রায় ১০০ জন বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। জেলা আদালতের প্রক্রিয়ার জন্য সেই বন্দিদের এখনো পর্যন্ত ছাড়া সম্ভব হয়নি। হাইকোর্ট দ্রুত বিষয়টি নিষ্পত্তির নির্দেশ দিয়েছে।
advertisement
পাশাপাশি হাইকোর্টের নির্দেশ পুনরায় রাজ্যকে পর্যালোচনা করে দেখতে হবে আরও কত জনকে মুক্তি দেওয়া যায়। তার তালিকা বন্দি মুক্তি কমিটির কাছে পাঠাতে হবে। সেই রিপোর্টও ৮ আগস্ট হাইকোর্টে জমা করতে হবে।
৩) সংশোধনাগারে বন্দিদের উপযুক্ত চিকিৎসা হচ্ছে কিনা, সে বিষয়ে নজর রাখতে হবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত রিপোর্ট পেশ করতে হবে।
৪) ভিন দেশ থেকে অনুপ্রবেশকারী যাদের সাজা ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গিয়েছে এবং সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী তারা মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে, তাদের বিষয়টিও অতি দ্রুত যাতে নিষ্পত্তি হয়, সে বিষয়ে একটি রিপোর্ট তৈরি করে আদালতে জমা করতে হবে।