গত এক বছর ধরে এই প্রশ্নই কুরে কুরে খেয়েছে শিক্ষাবিদ ভবেশ মৈত্রকে। বয়স সাতাশি। চেহারার থাবা বসিয়েছে জরা। এখন কে দেখবে?
স্ত্রী মারা গিয়েছেন। আছে, পালিত ছেলে ও বউমা। তাঁরা পাশে দাঁড়াননি এই অশীতিপরের? আসলে, সেখান থেকেই জন্ম নিয়েছে অস্তিত্বের সংকট। তার জেরেই জীবনের শেষপ্রান্তে এসে এমন দোলাচলে বৃদ্ধ।
- সল্টলেকের এইচ এ ব্লকের বাড়ি ভবেশ মৈত্রের
advertisement
- পালিত ছেলে আশিস সেনগুপ্তের নামে ওই বাড়ি উইল করে দেন ভবেশ মৈত্রের স্ত্রী
- স্ত্রীর মৃত্যুর পর নিজের সারা জীবনের সঞ্চয়ের অধিকারও পালিত ছেলেকে দেন ভবেশ মৈত্র
অভিযোগ, এরপরই শুরু হয় পালিত ছেলে ও বউমার অত্যাচার। তার জেরে গত বছরের ৬ নভেম্বর নিজের বাড়ি ছাড়তে হয় ভবেশ মৈত্রকে। কিন্তু, হাল ছাড়েননি তাঁর আত্মীয় ও ছাত্ররা। নিঃস্ব বৃদ্ধের পাশে দাঁড়ান তাঁরা। হাইকোর্টে শুরু হয় বৃদ্ধের অধিকারের দাবিতে মামলা।