সূত্রের খবর শিশুটির বয়স মাত্র তিন। তার বাবা পেশায় সিভিক ভলেন্টিয়ার, নাম সুশান্ত ঘরুই। সুশান্ত নিজে এই মুহূর্তে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কলকাতা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন। শিশুটির মা অর্থাৎ সুশান্তর স্ত্রীও উদ্ধার হওয়া সাতজনের একজন। অন্তঃসত্ত্বা এই মহিলাকেও আরজিকর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আশা হয়েছে।
আরও পড়ুন-প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে উঠল এলাকা, ভেসে আসছে আর্তনাদ, চিৎকার! বৃষ্টির সকালে ভয়ঙ্কর কাণ্ড কলকাতার বুকে...
advertisement
সূত্রের খবর, পুরসভা অনেক আগেই বাড়িটিকে বিপজ্জনক বলে ঘোষণা করেছিল। বাড়িটির যে অংশ ভেঙে পড়েছে (Ahiritola Building Collapsed) সেখানে ৭ জন আটকে ছিল। অন্য অংশে ১২ জন বাসিন্দা থাকতেন। সকালে বাড়ি ভাঙছে অনুমান করেই ওই ১২জনই বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েন। কিন্তু এই সাতজন আটকে পড়েন, হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে বাড়িটি। ঘটনাস্থলে পৌঁছে দমকল ও পুলিশের বিপর্যয় মোকাবিলা টিম মোট পাঁচজনকে অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করে। কিন্তু আটকে ছিল শিশুটি ও তাঁর ঠাকুমা। এই দুজনকে বেশ কিছুটা সময় পরে উদ্ধার করে এনডিআরএফ।ততক্ষণে চার ঘণ্টা পার হয়ে গিয়েছে। শিশুটিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
রিপোর্টার-অভিজিৎ চন্দ, অনুপ চক্রবর্তী