যদিও বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের শরীর এখন অনেকটাই দুর্বল। নিজেও খুব বেশি খেতে চাইছেন না। সংক্রমন যাতে না ছড়ায়, তার জন্য কাউকেই তাঁর ঘরে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। হাসপাতালের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, “আমরা সঠিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কেয়ার গিভার পাঠাতে পারি বা ওনার বাড়ির যদি কাউকে সর্বক্ষণের জন্য ওনার সঙ্গে রাখতে চান, তাঁকেও আমরা প্রশিক্ষণ দেব।”
advertisement
আরও পড়ুনঃ চুল ভাল রাখতে নারকেল তেল লাগাচ্ছেন? সাবধান, আপনার তেল নকল নয় তো?
জানা গিয়েছে, চিকিৎসক এবং যাঁরা তাঁকে হাসপাতালে দেখতে আসছেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলছেন বুদ্ধবাবু। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাঁর বুকের ইউএসজি করা হয়েছে। তাতে দেখা গিয়েছে, এই মুহূর্তে কোনও আলাদা প্রক্রিয়ার প্রয়োজন নেই। ফিজিওথেরাপি চলছে।
বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের চিকিৎসায় গঠন করা হয়েছে মেডিক্যাল বোর্ড। ওই দলে রয়েছেন চিকিৎসক কৌশিক চক্রবর্তী (মেডিসিন), সৌতিক পাণ্ডা (ক্রিটিক্যাল কেয়ার), সুস্মিতা দেবনাথ (ক্রিটিক্যাল কেয়ার), সরোজ মণ্ডল (হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ), অঙ্কন বন্দ্যোপাধ্যায় (ইন্টারনাল মেডিসিন এবং পালমনোলজি), ধ্রুব ভট্টাচার্য (ইন্টারনাল মেডিসিন এবং ক্রিটিক্যাল কেয়ার), আশিস পাত্র (অ্যানাস্থেশিয়া), দীপনারায়ণ মুখোপাধ্যায় (ইনফেকশাস ডিজ়িজ স্পেশালিস্ট), সেমন্তী চক্রবর্তী (এন্ডোক্রিনোলজি), সোমনাথ মাইতি (জেনারেল মেডিসিন), সপ্তর্ষি বসু (ফিজিশিয়ান এবং সুপার), দীপনারায়ণ মুখোপাধ্যায় (ইনফেকশাস ডিজ়িজ স্পেশালিস্ট) এবং সেমন্তী চক্রবর্তী (এন্ডোক্রিনোলজি)।