আরও পড়ুন– আজ দিনভর মেঘলা আকাশ, হবে বৃষ্টি, আগামী কয়েকদিন রাজ্যে আবহাওয়া কেমন থাকবে ? জেনে নিন
‘সবাই নাগরিক। আলাদা করে নাগরিকত্ব দেওয়ার কি আছে?’ এই প্রশ্ন তুলে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে দেখা যাচ্ছে শাসক দলের নেতা মন্ত্রীদের। সিএএ নিয়ে চরম হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। এক কথায় শাসক বিরোধী তরজায় রীতিমত সরগরম সিএএ ইস্যু। এরই মাঝে প্রথমে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর বলেন, ‘‘সাত দিনের মধ্যে সিএএ কার্যকর হবে।’’ এর ঠিক পরে পরেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘সিএএ আর এনআরসি এক নয়, মুখ্যমন্ত্রী ভুল বোঝাচ্ছেন।’’ ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই যে সিএএ কার্যকর হবে তাও স্পষ্ট জানিয়ে দেন শুভেন্দু।
advertisement
আরও পড়ুন– রাশিফল ৩১ জানুয়ারি; দেখে নিন আপনার আজকের দিন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ
বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার থেকে পদ্ম শিবিরের অন্যান্য নেতারাও চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনের আগেই যে সিএএ লাগু হবে সে কথা গত বেশ কয়েক মাস ধরেই বলে আসছেন। সম্প্রতি বঙ্গ সফরে এসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ কার্যত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জের সুরে বলেন, ‘‘সিএএ কেউ আটকাতে পারবে না। আইন শীঘ্রই লাগু হবে।’’
আর এবার সিএএ নিয়ে চরম হুঁশিয়ারি শোনা গেল বিজেপির এ রাজ্যের প্রধান মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য গলায়। মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে শমীক ভট্টাচার্য বললেন, ‘‘কার ক্ষমতা আছে সিএএ লাগু আটকানোর।’’ বাংলায় আইন কার্যকর করার ক্ষেত্রে যদি কেউ বাধা দেয় তাহলে সেই বাধাকে ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে বলেও এদিন সুর চড়ালেন শমীক।