ইতিমধ্যেই এই পরিস্থিতিতে মেয়রের নির্দেশে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে কলকাতা পৌরসভা।
আগে শুধুমাত্র অনলাইনে স্লট বুক করেই দেওয়া হত জন্ম-মৃত্যু সার্টিফিকেট। একদিনে সর্বোচ্চ ১৫০টি সার্টিফিকেট ইস্যু করা হত।
ছ’ নম্বর গেট দিয়েই শুধুমাত্র এই সার্টিফিকেট ইস্যু করা হত। বর্তমানে সিংহ দুয়ারে আরও একটি কাউন্টার খোলা হয়েছে। এখন সিংহ দুয়ার অর্থাৎ দু’নম্বর গেট দিয়ে ঢুকেই হেল্প ডেস্ক বা অনুসন্ধান ডেস্ক বসানো হয়েছে। কী কী তথ্য দিলে সার্টিফিকেট পাওয়া যাবে কার কী সমস্যা সেই অনুযায়ী সমস্যার সমাধান বলছেন পুরকর্মীরা।
advertisement
সিংহদুয়ারে বসানো হয়েছে একাধিক ডেস্ক। এনকোয়ারি, ডিসিবিন ডেস্ক ডেসপ্যাচ ডেস্ক এবং সাব-রেজিস্ট্রার ও প্রিন্টিং ডেস্ক। দুটি গেটে ১৬টি বোরো এলাকাকে ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।
ইতিমধ্যেই অনলাইনে নতুন করে আরও ২০০ স্লট বাড়ানো হয়েছে।
সূত্রের খবর, অনেকেই আধার কার্ড, ভোটার কার্ড এমনকি মাধ্যমিক পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড দিয়ে এতদিন সমস্ত সরকারি নথি তথ্য সরবরাহ করেছেন। কিন্তু এবার এসআইআর আবহে জন্ম সার্টিফিকেট না থাকায় অনেকেই উদ্বিগ্ন হচ্ছেন। আর তাই পুরসভায় এসে ভিড় জমাচ্ছেন বিভ্রান্ত মানুষ।
অনলাইনে স্লট বুক করতে গিয়েও সমস্যায় পড়ছেন বলে অভিযোগ জানাচ্ছেন লাইনে দাঁড়ানো পুরনাগরিকরা। তাই অনেকেই অফিস কামাই করেও আসছেন বার্থ সার্টিফিকেটের জন্য। এস আই আর আবহেই যে তাঁরা লাইনে দাঁড়িয়েছেন কার্যত তেমনটাই জানাচ্ছেন পুরসভায় ছুটে আসা শহরবাসীর একাংশ।
