এই ডিজিটাল সিস্টেম জোনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন, যেমন কাটিহার, কিষাণগঞ্জ, আলিপুরদুয়ার জংশন, নিউ বঙাইগাঁও, রঙিয়া জংশন, কামাখ্যা, গুয়াহাটি, ডিব্রুগড় টাউন এবং নিউ তিনসুকিয়াতে সম্পূর্ণরূপে কার্যকর করা হয়েছে। বায়োমেট্রিক উপস্থিতি প্রবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়েতে টিকিট চেকিং ব্যবস্থার দক্ষতা আরও উন্নত হয়েছে। চেকিং দক্ষতা বৃদ্ধির ফলে টিকিটের অনিয়ম কমেছে এবং রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়াও ফিল্ডে স্টাফদের উপস্থিতি বৃদ্ধির ফলে উইন্ডো টিকিট বিক্রি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, যার ফলে রেলওয়ের সামগ্রিক রাজস্ব আরও বাড়ছে। সুষ্ঠুভাবে কাজকর্ম নিশ্চিত করার জন্য, ডিভিশনাল এবং জোনাল হেড কোয়ার্টার উভয়েই ডেডিকেটেড টিম বায়োমেট্রিক ইনস্টলেশন এবং সমস্ত লবি থেকে রিয়েল-টাইম ডেটাকে ধারাবাহিকভাবে পর্যবেক্ষণ করে।
advertisement
উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কপিঞ্জল কিশোর শর্মা বলেন, ‘প্রায় সমস্ত জোনের গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনেই এই প্রযুক্তিগত ব্যবহার বাড়াতে চলেছে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেল। আয়ের পাশাপাশি, বজায় থাকবে স্বচ্ছতা।’
