বৃহস্পতিবার বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বলেন, ''দুর্নীতির পাহাড়ে বসে আছে রাজ্য। আর এত বছর হয়ে গেল তদন্তের কী হল? আমাকেও ডেকেছিল একটা তদন্তে। সেটা ২১ জুলাই-এর। তারই বা কী হল। ধোঁয়াশা তৈরি করা হচ্ছে।''
আরও পড়ুন: কলকাতায় গঙ্গার ঘাটের কাছে মরণ ফাঁদ, একের পর এক মৃত্যু! কী কারণ, কী রয়েছে গঙ্গার নীচে?
advertisement
প্রসঙ্গত, বাম আমলের ৩৪ বছরে বিমান বসু কোনও সরকারি পদে ছিলেন না। এমনকী ১৯৯৩-য়ের ২১ জুলাই ছিলেন না কলকাতাতেও। ২১ জুলাই কমিশনে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে সে কথা জানিয়েওছিলেন বিমান বসু।
আরও পড়ুন: ধারণা ছিল না কারও, এবার এমন একজনকে ডাকল ইডি, তিহাড়েও আরও ভয় গ্রাস অনুব্রত মণ্ডলকে!
৩৪ বছরে কোনও সরকারি সিদ্ধান্তে তাঁর বিন্দুমাত্র ভূমিকা ছিল না বলেও কমিশনকে জানিয়ে এসেছিলেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান। তিনি বলেছিলেন, সাধারণ মানুষের যেমন আন্দোলন করার অধিকার আছে, তেমনই পুলিশেরও অধিকার আছে আইন রক্ষা করার। ২১ জুলাইয়ের আন্দোলন সশস্ত্র ছিল। চপার, বোমা নিয়ে সেদিন পুলিশের ওপর হামলা হয়েছিল। তবে যেহেতু তিনি কলকাতায় ছিলেন না, তাই এসব কিছু তিনি কাগজে পড়েছেন বলে কমিশনে জানিয়েছিলেন বিমান বসু। সেই কমিশনের তদন্তও আজও দিনের আলো দেখেনি। তা নিয়েও এদিন কটাক্ষ করেন বিমান বসু।