যদিও সরাসরি অভিষেকের নাম না করে দৃষ্টি আকর্ষণ করেননি বিকাশ। কোনও মামলার অনুমতি দেননি। স্বতঃপ্রণোদিত মামলা রুজুর আবেদন করেন বিকাশ। স্বতঃপ্রণোদিত মামলা হবে কিনা, বৃহত্তর বেঞ্চ সিদ্ধান্ত নেবে। দৃষ্টি আকর্ষণ পর্বে মৌখিক অভিযোগ লিখিত আকারে জানানোর ওপর অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: লোকাল ট্রেনের লেডিস কামরায় নতুন নিয়ম চালু, রাত ৯টা বাজলেই চোখে পড়বে বদল
advertisement
এদিন হাইকোর্টে বিকাশরঞ্জন বলেন, ”আদালতের গরিমা নিয়ে একটি বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছি। এক জন ভদ্রলোক এক জন নির্দিষ্ট বিচারপতির নির্দেশ নিয়ে অভিযোগ করেছেন, হাইকোর্ট সমাজ বিরোধীদের রক্ষাকবচ দিচ্ছে। সমাজবিরোধীরা যাতে অবাধে ঘুরে বেড়াতে পারে সেই ব্যবস্থা করেছে। তাঁর অভিযোগ হাই কোর্টের দিকে।’’
আরও পড়ুন: লোকসভায় প্রার্থী শুভেন্দু! পঞ্চায়েত মিটতেই দেওয়াল লিখন কাঁথিতে, তুমুল জল্পনা
এখানেই শেষ নয়, বিকাশ আরও বলেন, ”এক জন বিশিষ্ট অধ্যাপক বলেছেন, এটা বন্ধ না হলে হাইকোর্টের গরিমা সম্পূর্ণ নষ্ট হবে। প্রাক্তন অ্যাডভোকেট জেনারেল আমাকে বলেছেন, এই বিষয়টি নিয়ে কিছু করুন। মাফিয়া লিডার সাধারণ মানুষের আস্থা ভঙ্গ করে আদালতকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।”
প্রসঙ্গত, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, ‘হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা এমন জাজমেন্ট দিচ্ছেন, শুভেন্দু অধিকারী আগামী দিনে অপকর্ম করলে ব্য়বস্থা নেওয়া যাবে না। সেই রাজাশেখর মান্থাই জাজমেন্ট দিয়ে বিজেপির গুন্ডাবাহিনীকে প্রোটেকশন দিয়ে রেখেছে।’ সেই মন্তব্যের প্রেক্ষিতেই হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য।