ফিরহাদ বলেন, “মদন মিত্রের এলাকা বলে এখানে কোনও এলাকা আছে নাকি? এই পুরোটাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এলাকা। ভবানীপুরে রিগিং হয় না। এখানে বুথ জ্যামও হয় না। মদন মিত্রের এলাকা কামারহাটি। সেখানে তো আর কোনও ভোট হচ্ছে না।' এরপরই ফিরহাদ পাল্টা অভিযোগ করেন, 'অকারণে অশান্তি তৈরির চেষ্টা করছেন বিজেপি প্রার্থী। ভবানীপুরে কোথাও কোনও জায়গায় কোনও সমস্যা নেই। মাইক্রো অবজারভার রয়েছে, সিসিটিভি রয়েছে, পরিচয়পত্র দেখিয়ে ভোট দিতে যাচ্ছে মানুষ। অকারণ অভিযোগ করে লাভ হবে না। হেরে যাওয়ার আগেই বাহানা তৈরি করছে বিজেপি।”
advertisement
প্রসঙ্গত, ভোটের আগেই BJP-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার অভিযোগ করেছিলেন, ভবানীপুরে রিগিং হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা। একই সঙ্গে তিনি দাবি করেন, ভবানীপুরে ৬০ থেকে ৭০ শতাংশের বেশি ভোট পড়লেই সেখানে BJP প্রার্থী জয়ী হবেন। ভবানীপুরে যাতে উচ্চবিত্ত, শিক্ষিতরা ভোট দেন তা নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধও করেন তিনি। তবে, এদিন সকাল ৯টা পর্যন্ত ভবানীপুরের ভোটের হার তেমন আশাব্যঞ্জক নয়।
আরও পড়ুন: ভোটদানের হার নিয়েই চিন্তা মমতার, অঘটনের আশায় বিজেপি
অশান্তি এড়াতে ভবানীপুরের প্রত্যেকটি বুথে ১৪৪ ধারা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন। গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকেই এই নির্দেশিকা লাগু হয়েছে গোটা ভবানীপুরে। তা বহাল থাকবে বৃহস্পতিবার মধ্যরাত পর্যন্ত। ভোটে যে কোনও ধরনের অশান্তি এড়াতে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে ভবানীপুরকে।