কারণ, ২০২২ সালে তাজপুরে সমুদ্রবন্দর করার বরাত পেয়েছিল বিশেষ এক শিল্পপতি গোষ্ঠী। ২০২৫ সালের মধ্যে সেই কাজ সম্পূর্ণ করে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু দাবি করা হচ্ছে, সেই কাজ এখনও এগোয়নি। এরই মধ্যে সেই শিল্পপতি গোষ্ঠীকে নিয়ে সংসদে সোচ্চার হয়েছেন তৃণমূলেরই সাংসদ মহুয়া মৈত্র। কিন্তু পাল্টা মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে তিনি নাকি ‘ঘুষের’ বিনিময়ে ওই শিল্পপতির বিরুদ্ধে প্রশ্ন তুলেছেন।
advertisement
আরও পড়ুন, শ্রমিকদের হাঁটাচলা ও যোগব্যায়ামের নির্দেশ, উত্তরকাশীর টানেলে পাইপে গেল মটর পনির
আরও পড়ুন, বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর সৌরভ! বাণিজ্য সম্মেলনের মঞ্চে বিরাট চমক মমতার
বিষয়টি শেষে যায় এথিক্স কমিটির কাছে। মহুয়া মৈত্রের সাংসদ পদ সুপারিশ করে লোকসভার স্পিকারের কাছে পাঠায় এথিক্স কমিটি। আসন্ন শীতকালীন অধিবেশনে সংসদে বিষয়টি উঠতে পারে। কিন্তু তৃণমূলের নেতারা মহুয়ার পাশে দাঁড়ালেও, মুখ্যমন্ত্রী তেমন খুব একটা মুখ খোলেননি এই বিষয়ে। কিন্তু বিশ্ব বাণিজ্য সম্মেলনে সকল শিল্পপতিকে টেন্ডারের জন্য আহবান করায় বিষয়টি নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে, তাহলে ওই বিশেষ শিল্পগোষ্ঠী কি আর তাজপুরে টেন্ডারের কাজে নেই?
তৃণমূলের সুপ্রিমো ঘুরিয়ে নিজের দলের সাংসদের পাশেই দাঁড়ানোর বার্তা দিলেন কিনা তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে। প্রসঙ্গত, বিশ্ব বাণিজ্য সম্মেলনে ওই বিশেষ শিল্পগোষ্ঠীকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কিন্তু প্রথম দিন কোনও ওই গোষ্ঠীর কোনও প্রতিনিধিকে দেখা যায়নি। বাকি দিনগুলি দেখা যায় কিনা এবং তাজপুরে টেন্ডারের জল কোনদিকে শেষে যায়, সেটাই এখন দেখার।
