সূত্রের খবর, শান্তনুর ওই বৈঠকে আমন্ত্রণ পেয়েছেন সুব্রত ঠাকুর, অশোক কীর্তনীয়া, অসীম সরকার, অম্বিকা রায় এবং মুকুটমণি অধিকারী, আশিস বিশ্বাস এবং বঙ্কিম ঘোষের মতো বিজেপি (Bengal BJP) বিধায়কেরা।
আরও পড়ুন: শিক্ষক-অধ্যাপকদের ছুটি নিয়ে বড় ঘোষণা রাজ্যের! দেওয়া হল বিশেষ সুবিধে, জানুন বিস্তারিত...
সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অসীম সরকার বলেন "আজকের বৈঠকে সাত বিধায়ক উপস্থিত হতে পারেন।" কী বিষয়ে আলোচনা হবে সে প্রসঙ্গে অবশ্য তিনি জানেন না বলেই মন্তব্য করেন অসীম সরকার। তিনি জানান, শান্তনু ঠাকুর আমন্ত্রণ জানিয়েছেন বৈঠকের জন্য সেই কারণে তিনি এসেছেন। দল ছাড়তে পারেন কিনা সে প্রসঙ্গে তিনি মুখ খুলতে নারাজ।
advertisement
আরও পড়ুন: আচমকা খড়্গপুরে তৃণমূলের পুর-প্রশাসকের বাড়িতে বিজেপির দিলীপ ঘোষ! কারণটা কী?
কিছুক্ষণের মধ্যেই দেখা যায় এক করে ঠাকুরবাড়িতে আসতে শুরু করেন অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসঙ্ঘের (Matua Mahasangha) পদাধিকারীরাও। বিজেপির রাজ্য ও জেলা কমিটিতে মতুয়াদের গুরুত্ব দেওয়া হয়নি দাবি অল ইন্ডিয়া মতুয়া মহাসঙ্ঘের র (Matua Mahasangha) সাধারণ সম্পাদক কল্যাণীর বাসিন্দা পংকজ কুমার মণ্ডলের। আজকের বৈঠকের পরে পরবর্তী পদক্ষেপ জানা যাবে বলে জানান তিনি। শান্তনু ঠাকুরের বৈঠকে এদিন পৌঁছন বনগাঁ উত্তরের বিজেপি বিধায়ক অশোক কীর্তনীয়াও। তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে কোনও বক্তব্য দেননি।
আরও পড়ুন: গিয়েছিলেন মনোনয়ন জমা দিতে... মাঝপথে যা কাণ্ড করে বসলেন এই ‘বিজেপি’ প্রার্থী!
সোমবার বিজেপি-র র (Bengal BJP) গ্রুপ ছাড়ার পর শান্তনু বলেন, “বঙ্গ বিজেপি-র বর্তমান নেতৃত্বের শান্তনু ঠাকুর বা মতুয়া সমাজের ভোট নিষ্প্রয়োজন। তাই আমারও ওই সব গ্রুপে থাকার দরকার নেই। সময় মতো সব জবাব দেব।” সোমবার রাতেই তাঁর সঙ্গে কথা হয় বিজেপি-র সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডার। কিন্তু তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শান্তনুর এই বৈঠক তলব। সে দিকে তাকিয়ে রয়েছে বিজেপি-ও।