পরিবারের লোকেরা মৃতদেহ দিতে আসা একজন এবং গাড়ির চালককে ধরে ফেলেন। বাকি আরও দুজন পালিয়ে যায়। এরপরে বরানগর থানার পুলিশকে খবর দেওয়া হয়৷
পুলিশ মৃতদেহটি বরানগর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে থানায় নিয়ে আসা হয়। পুলিশ সামসের খান নামে একজন ওই বারের কর্মীকে গ্রেফতার করেছে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
advertisement
মৃতের পরিবারের অভিযোগ, দেবাশীষ দাসকে প্রথমে মেডিক্যাল কলেজ হাস্পাতালে নিয়ে যায় পানশালার কর্মীরা। কিন্তু পথেই মৃত্যু হওয়ায় তাকে হাসপাতালে না ঢুকিয়ে সোজা বরানগর কুঠিঘাটের বাড়িতে নিয়ে আসে। আর এতেই সন্দেহ বাড়ে পরিবারের এবং প্রতিবেশীদের। তাদের সন্দেহ, তাকে খুন করা হয়েছে। প্রমাণ লোপাটের জন্যই, ধামা চাপা দিতই তড়িঘড়ি মৃতদেহ পরিবারের হাতে দিয়েই পালানোর চেষ্টা চলছিলো। কিন্তু দুইজন পালিয়ে গেলেও আরো দুইজনকে ধরে ফেলে এলাকার মানুষ।
বউবাজার থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে। এছাড়াও বরানগর থানাও তদন্ত করে দেখছে। মৃতের গালে এবং চোয়ালে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আর এর থেকেই পরিজনদের খুনের সন্দেহ বাড়ছে।