জেনারেল ডায়রি করে এফআইআর করার আবেদনও জানান শান্তা। কিন্তু, এক ব্যক্তির নামে অভিযোগ জানান শান্তা, অভিযুক্ত আশরাফ নামে যুবকের বিরুদ্ধে ভারত এবং বাংলাদেশ দুই দেশের নাগরিকত্ব থাকার অভিযোগ জানান। এরপরেই তদন্তে নামে পুলিশ। তদন্তে উঠে আসে শান্তা এবং আশরাফের সম্পর্কের কথা।
আরও পড়ুন: ১১টি প্রমাণ পত্রের যে কোনও একটি…এসআইআর নিয়ে বড় বার্তা সুকান্তর! জেনে নিন
advertisement
পুলিশ জানতে পেরেছে, আড়াই বছর আগে এই শহরের এক শপিং মলে এক বন্ধুর মারফত আলাপ হয় শান্তা এবং আশরাফের। তারপর থেকেই কথা শুরু। একটি কোর্স করতে বেশ কয়েকবার কলকাতায় আসেন ওই যুবক। এরপরেই বাংলাদেশি মডেলের সঙ্গে ধীরে ধীরে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন আশরাফ। কলকাতায় থাকার পরিকল্পনা থাকার কারণেই নিউ আলিপুরে ফ্ল্যাট কেনেন আশরাফ।
আরও পড়ুন: বন্ডেলগেটে দে’জ মেডিক্যাল কারখানায় ভয়াবহ আগুন! এবার বেতন নিয়ে শুরু নতুন আশঙ্কা
পুলিশ গ্রেফতার করতে আসার সময়ে তিনি জানতে পারেন এই ভুয়ো পরিচয় পত্রের কথা। ভুয়ো পরিচয় পত্র যারা বানিয়ে দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে সরব আশরাফ। তারা যদি না বানিয়ে দিত তাহলে এই ধরনের কোন ঘটনাই ঘটত না বলে দাবি ওই যুবকের।