TRENDING:

আজ কলকাতায় শেখ হাসিনা, বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত একাধিক রাস্তায় যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে

Last Updated:

আজ কলকাতায় শেখ হাসিনা, বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত একাধিক রাস্তায় যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে যোগ দিতে রাজ্যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাবর্তন শেষে কলকাতায় ফিরবেন তিনি। তাই, আজ বিকেল চারটে থেকে রাত দশটা পর্যন্ত কলকাতার একাধিক রাস্তায় যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
advertisement

ট্রাফিক কন্ট্রোল রুম সূত্রে খবর, রেড রোড, মেয়ো রোড, জওহরলাল নেহরু রোড, সিআর অ্যাভিনিউ, স্ট্যান্ড রোড, ব্রেবোর্ন রোড, ওল্ড কোর্ট হাউস স্ট্রিট ও বিবেকানন্দ রোডে যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে। তাই বিকেল চারটে থেকে রাত দশটা পর্যন্ত এই রাস্তাগুলিকে এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিল ট্রাফিক পুলিশ।

আরও পড়ুন-এবার থেকে জন্ম-মৃত্যু সার্টিফিকেটে থাকবেনা অশোকস্তম্ভ, সিদ্ধান্ত কলকাতা পুরসভার

advertisement

এদিকে সমাবর্তন অনুষ্ঠান ঘিরে সাজোসাজো রব বিশ্বভারতীতে। মোদি-মমতা-হাসিনা। তিন হেভিওয়েটের উপস্থিতি!  নিরাপত্তার কড়াকড়ি গোটা শান্তিনিকেতন জুড়ে।

১০ বছর পর আচার্যের উপস্থিতিতে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হতে চলেছে বিশ্বভারতীতে। আচার্য নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও এবারের সমাবর্তনে থাকছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠি।

আরও পড়ুন: মোদির পরে মমতার সঙ্গে একান্ত বৈঠকে বসবেন হাসিনা

advertisement

সকাল ১০টা নাগাদ হেলিকপ্টারে শান্তিনিকেতনে পৌঁছেছেন মোদি-হাসিনা। পৌষমেলার মাঠে হেলিপ্যাডে নামার পরে দু'জনে গিয়েছেন উত্তরায়ণে। সেখান থেকে আম্রকুঞ্জে সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন তাঁরা। আম্রকুঞ্জে অনুষ্ঠানের পরে দুই প্রধানমন্ত্রী, রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রী চলে যাবেন বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধনে। মূল অনুষ্ঠানের পর দুপুরে রথীন্দ্র অতিথিগৃহে মধ্যাহ্নভোজের সারবেন দুই প্রধানমন্ত্রী।

আরও পড়ুন: বিশ্বভারতীর সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে শান্তিনিকেতনে পৌঁছলেন মুখ্যমন্ত্রী

advertisement

এরপরই বৈঠকে বসবেন মোদি-হাসিনা। বৈঠকের একটা অংশে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও থাকতে অনুরোধ করা হতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এই বৈঠকে তিস্তা জলবন্টন নিেয় আলোচনা হতে পারে।

বুধবার থেকেই শান্তিনিকেতনের নিরাপত্তার দায়িত্ব নিয়েছে স্পেশাল প্রোটেকশন গ্রুপ। সঙ্গে রাজ্য পুলিশের বিশেষ বাহিনীও থাকছে। দিনভর হেলিকপ্টারে চলছে নজরদারি।

শান্তিনিকেতনকে ৪০টি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা দিয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছে। ২০টি অস্থায়ী ব্যারিকেড তৈরি করা হয়েছে। ডিগ্রি প্রাপক এবং কর্মী, অধ্যাপকদের বিশ্বভারতীর পরিচয়পত্র ও আমন্ত্রণপত্র নিয়ে মূল অনুষ্ঠানে যোগ দিতে হবে। নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে পর্যটকদের গতিবিধিও। বেলা ২.৩০ নাগাদ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক সেরে বিশ্বভারতী  থেকে বেরবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক সেরে বিকেলেই কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
আজ কলকাতায় শেখ হাসিনা, বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত একাধিক রাস্তায় যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে