তৃণমূল কংগ্রেসের সাংবাদিক বৈঠক থেকে তুমুল নিশানা করে ব্রাত্য বসু বলেন, “পাকিস্তান তৈরি হবার পর দেখা গিয়েছিল তাদের নেতারা উর্দু জানেন না। তাঁরা হিন্দিতে কথা বলতেন। তাহলে যারা হিন্দি ভাষায় কথা বলছেন তাঁরা পাকিস্তানি? পাকিস্তানিরাও হিন্দি বলেন। এটা আর কিছু নয়, বিজেপির হিন্দি আগ্রাসন নীতি।
advertisement
ব্রাত্য আরও যোগ করেন, “আজ দিলীপ কুমার সাহাকে আত্মহত্যা করতে হয়েছে। এনআরসির ভয়ে। এটা কেন করতে হবে? বিজেপির বাংলার নেতারা প্রতিবাদ করুণ। আপনারাও তো বাংলায় কথা বলেন।”
আরও পড়ুন: ৫০০০ লিটার পেট্রোল-ডিজেলে কত ‘প্রফিট’ করেন পাম্প মালিকরা…? চমকাবেন হিসেবের ‘অঙ্কে’!
অন্যদিকে কুণাল ঘোষ বলেন, “এই চিঠিটি গুরুত্বপূর্ণ। বিষয়টি চরম নিন্দনীয় বিষয়। বাংলা এবং বাঙালিকে নিয়ে প্রতিনিয়ত যা হচ্ছে তা চূড়ান্ত পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে। এই চিঠিটিতে দিল্লি পুলিশ লিখছে, বাংলা ভাষাকে বাংলাদেশী ভাষা। আর তা বলছে কে? বলছে দিল্লি পুলিশ, বলছে বিজেপি বলছে। আমাদের সংবিধানে সব ভাষাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। আমাদের প্রধান দাবি যিনি এই চিঠিটি লিখেছে তাঁকে সাসপেন্ড করতে হবে( অফিসার)। অমিত শাহকে ক্ষমা চাইতে হবে। বাংলা ভাষাকে বাংলাদেশী ভাষা বলে বাংলাকে অপমান করা হচ্ছে। চক্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।”