তাঁকে প্রশ্ন করা তিনি কেমন আছেন? সঙ্গেসঙ্গেই ছোট উত্তর দেন, ''শরীর ভাল নেই''। এদিন সিবিআই-র বিশেষ আদালতের বিচারককেও একই কথা জানান অনুব্রত আইনজীবী। জেল থেকে কেষ্টর মেডিক্যাল ফাইল আদালতে নিয়ে আসার নির্দেশ দেন বিচারক। এদিন আদালতে হুইল চেয়ারে প্রবেশ করেন অনুব্রত। কিন্তু তাতেও লাভ হয়নি কোনও। ফের তাঁদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। ১ এপ্রিল এই মামলার পরবর্তী শুনানি।
advertisement
আরও পড়ুন: হুইল চেয়ারে অনুব্রত মণ্ডল, হলটা কী! ছোট্ট প্রশ্নের উত্তরে যা বললেন, তাজ্জব সবাই
জানা গিয়েছে, দিল্লি হাইকোর্টে সেই শুনানি এগিয়ে আনার আবেদন করতে চলেছেন অনুব্রতর আইনজীবী। পাশাপাশি দিল্লির পরিবর্তে প্রয়োজনে কলকাতায় ইডি দফতরে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক, এই মর্মে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা করতে চলেছেন অনুব্রত কন্যা সুকন্যা মণ্ডল।
আরও পড়ুন: চিঠিতেই চরম বিপদ, হাইকোর্ট বলতেই বিরাট পদক্ষেপ CBI-এর! জেলে দিনের বেলায় যা হবে...
আগামী ৫ মে কেষ্ট মণ্ডলের এই আবেদনের শুনানি করবে রউজ অ্যাভিনিউ আদালত। এদিন আদালত থেকে বের হওয়ার সময় শারীরিক অসুস্থতার কথা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়ে অনুব্রত মণ্ডল বলেন, 'আমি ভাল নেই', এর আগের দিন তিনি জানিয়েছিলেন, ‘আমার শ্বাসকষ্ট রয়েছে।’ দু’দফায় ইডি হেফাজতে থাকার পর অনুব্রত মণ্ডলকে তিহাড় জেলে নিয়ে যাওয়া হয়। নয়াদিল্লির সংশোধনাগারে নিয়ে যাওয়ার পরই বারবার অসুস্থ হয়ে পড়েন অনুব্রত মণ্ডল। এখন তাঁকে নিয়মিত ইনহেলার এবং নেবুলাইজার ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে জেল কর্তৃপক্ষ বলে সূত্রের খবর। এবার সেই শারীরিক অসুস্থতার কথাই বলেন তিনি।