সূত্রের খবর, কেষ্ট তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে একান্ত আলোচনার বলেন, তিহাড় জেলের হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় তাঁকে বেশ কয়েকটি ইঞ্জেকশন দেওয়া হচ্ছে নিয়মিত৷ এই ইঞ্জেকশনগুলি কী এবং কেন তাঁকে দেওয়া হচ্ছে, সেই বিষয়ে তিহাড় জেল কর্তৃপক্ষের থেকে বিস্তারিত রিপোর্ট চাওয়া হোক, এই পরামর্শই আইনজীবীদের দিয়েছেন তিনি৷ এই মেডিক্যাল রিপোর্ট পাওয়ার জন্য প্রয়োজনে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন করার পরামর্শও তিনি দিয়েছেন৷
advertisement
আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতির মধ্যেই সারদা, রোজভ্যালি নিয়ে বিরাট নির্দেশ হাই কোর্টের! তোলপাড় বাংলা
তখনই কেষ্ট আইনজীবীদের জানান, এই মুহূর্তে খুব নামী-দামি বড় আইনজীবীর ‘ফি’ দেওয়া তাঁর পক্ষে সম্ভব না৷ যে আইনজীবীরা এখন তাঁর মামলা চালাচ্ছেন, তাঁদের দিয়েই এই আবেদন করতে চান কেষ্ট৷ অনুব্রতর এই কথা শুনেই অনেকেই ভাবছেন, তাহলে কি অনুব্রত এখন আর্থিক অনটনে রয়েছেন?
আরও পড়ুন: 'বিজেপিতে ছিলাম-আছি-থাকব', জল্পনা শেষে জানিয়ে দিলেন মুকুল রায়! তৃণমূলে যোগের কারণও 'ফাঁস'
সোমবার আদালতে তোলার সময়ও তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তিনি কেমন আছেন? সঙ্গেসঙ্গেই ছোট উত্তর দেন, ''শরীর ভাল নেই''। সিবিআই-র বিশেষ আদালতের বিচারককেও একই কথা জানান অনুব্রত আইনজীবী। জেল থেকে কেষ্টর মেডিক্যাল ফাইল আদালতে নিয়ে আসার নির্দেশও দেন বিচারক। যদিও এত কিছুর ফের তাঁদের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। ১ এপ্রিল এই মামলার পরবর্তী শুনানি।