আরও পড়ুন- "ভারতে রোহিঙ্গাদের জন্য কোনও সুবিধার ঘোষণা নেই", মন্ত্রীর দাবি নস্যাৎ কেন্দ্রের
আরও উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, সরকারি এবং বেসরকারি ক্ষেত্রে জোড়া চাকরির যোগদানের তারিখ একই। ২০১৬ সালের ৪ এপ্রিল। বোলপুরের কালিকাপুরে তিনি চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ ওঠে এদিন। তিনি নাকি স্কুলেও যেতেন না, বাড়িতে পৌঁছে যেত রেজিস্ট্রার। একই সঙ্গে সরকারি চাকরি ও ব্যবসা কীভাবে করতেন অনুব্রত কন্যা? সিবিআই আধিকারিকরা জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে খবর ছিল, সুকন্যা মণ্ডলের কাছে রয়েছে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি। সেই টাকার উৎস বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই বোলপুরে অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে পৌঁছে যান তিন সিবিআই আধিকারিক। সেখানেই অনুব্রতর শিক্ষিকা কন্যাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন- "মহিলারা উত্তেজক পোশাক পরলে যৌন হেনস্থার অভিযোগ করা ভিত্তিহীন,": আদালত
বুধবার সিবিআইয়ের প্রশ্নের মুখে পড়ে অনুব্রত মণ্ডলের মেয়ে সুকন্যা অবশ্য বাইরে বেরিয়ে এসে তেমন কিছুই জানাতে চাননি। সূত্রের খবর তিনি বলেছেন, ‘‘আমি বিপর্যস্ত। আমার মা প্রয়াত, বাবা জেলে, মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছি।” গরু পাচার কাণ্ডের তদন্তে নেমে অনুব্রতর মেয়ের নামেও একাধিক সম্পত্তির হদিশ পেয়েছে সিবিআই৷ তার মধ্যে রয়েছে রাইস মিল, বেসরকারি সংস্থা৷ সুকন্যা মণ্ডল এই সম্পত্তি কীভাবে তৈরি করলেন, তার উৎস জানতে চায় সিবিআই৷ বুধবার অনুব্রত ও তাঁর আত্মীয়দের নামে ১৭ কোটি টাকার ফিক্সড ডিপোজিট বাজেয়াপ্ত করেছে সিবিআই।