মন্দিরের তিন নম্বর গেটের বাইরে দাঁড়িয়ে ছিল তার গাড়ি। হাসি মুখে গাড়ি থেকে নেমে আসেন তিনি। হাসতে হাসতে মন্দিরের মধ্যে ঢুকে আসেন তিনি। যদিও বিক্ষোভের আশঙ্কায় আগে থেকেই কলকাতা পুলিশ সরিয়ে দেয় প্রত্যেককে। কিন্তু তিন নম্বর গেটের বাইরে চাতালে লেখা ছিল অমিত শাহ গো ব্যাক। সাদা চক দিয়ে কে বা কারা এটা লিখে গেছে সেটা অবশ্য জানা যায়নি। সেই লেখার ওপর দিয়েই অবশ্য হেঁটে মন্দিরে ঢুকে যান তিনি।
advertisement
মন্দিরে পৌঁছে প্রথমেই অমিত শাহ দুধ দিয়ে স্নান করান চৌকাঠ। তারপরে তিনি দই, সন্দেশ দিয়ে পুজো দেন। পুজোর ডালায় ছিল দুটো মালা, দিল্লি থেকে নিয়ে আসা শাড়ি। মন্দিরের পুরোহিত অলোক ব্যানার্জি বলেন, "উনি নিজের নামেই পুজো দিয়েছেন। এছাড়া দল ও দেশের নামেও আলাদা করে পুজো দিয়েছেন। তারপরে বেশ কিছু সময় প্রাথনা করে তিনি বেরিয়ে আসেন।" পুজো দেওয়ার পাশাপাশি আরতিও করেন তিনি। এর আগেও কালীঘাট মন্দিরে পুজো দিয়েছেন তিনি। যে পুজারির মাধ্যমে তিনি পুজো দিয়েছিলেন, এবারও তার মাধ্যমেই পুজো দেন তিনি। অলোক ব্যানার্জির সাথে কুশল বিনিময় করেন তিনি।এদিন অবশ্য অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে মন্দিরের সামনে কোনও ভিড় জমতে দেয়নি। এমনকি বিক্রেতাদেরও থাকতে দেওয়া হয়নি। রবিবার বিকেলে ১৩ মিনিট ছিলেন মন্দিরে অমিত শাহ। ৩ঃ২৮ মিনিটে তিনি বেরিয়ে যান মন্দির থেকে। মন্দির থেকে বেরনোর সময় অমিত শাহ একটি মা কালীর ছবিও কিনে নিয়ে যান।
ABIR GHOSHAL