আরও পড়ুন: হাওড়া স্টেশনে গুঁড়িয়ে যাচ্ছে প্রাচীন ‘বাঙালবাবুর ব্রিজ’! আসছে আধুনিক সেতু
ফেরিটির দৈর্ঘ্য ২৪ মিটার। ২৪৬ কিলোমিটার হর্স পাওয়ার যুক্ত এই ফেরিতে সর্বোচ্চ যাত্রীসংখ্যা হতে পারে ১৫০ জন। কামরাগুলি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। ইঞ্জিনের শব্দ থেকে শুরু করে কোনও ধরনের শব্দই পাবেন না যাত্রীরা। যাত্রা হবে একেবারে স্বচ্ছন্দে। পাশাপাশি এও জানা যাচ্ছে, উন্নত মানের প্রপেলার লাগানো রয়েছে এতে। যার ফলে জলযানটির সর্বোচ্চ গতি হবে ১০ নট। অত্যাধুনিক এই ফেরির প্রায় ১৫’টি রাজ্য পরিবহণ দফতরকে দেবে তারা। ত্রিবেণী থেকে ডায়মন্ড হারবারের মধ্যে যে কোনও জায়গায় চলাচল করতে পারবে। এই মর্মে রাজ্য সরকারের সঙ্গে তাদের চুক্তি হয়েছে।
advertisement
উপস্থিত সংস্থার মানবাধিকার বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার লিপি দাস, চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর পি আর হরি প্রমুখ
আরও পড়ুন: ঝপঝপিয়ে নামছে পারদ…! হাড়হিম ঠান্ডার কামড় কবে থেকে? কী পূর্বাভাস কলকাতায়?
এদিন ফেরিটিকে জলে নামানোর সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার মানবাধিকার বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার লিপি দাস, চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর পি আর হরি প্রমুখ।