জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাত একটা নাগাদ হোটেল থেকে বেরিয়ে বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে অফিসের কাজও করেন। এরপর বিমানবন্দরের মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়েন এই সিরিয়ান। বিমানবন্দরে প্রাথমিক চিকিৎকার পর তাঁকে এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হাসাপাতালে প্রায় চার ঘণ্টা পর তাঁর মৃত্যু হয়। হাসপাতাল থেকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় বাগুইআটি থানার পুলিশ। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।
advertisement
মাহিরের মৃত্যু উঠছে বেশ কিছু প্রশ্নও৷ সারাদিন হোটেলে কী করেছেন মাহির? হোটেল থেকে বিমানবন্দর যেতে ফোনে কার সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে উত্তেজিত হয়েছিলেন? বিমানবন্দরে গিয়ে পঁয়তাল্লিশ মিনিটের মধ্যে তিনি অসুস্থ হলেন কী ভাবে? আগে কী কাউকে অসুস্থতার কথা জানিয়েছিলেন? ক্রু রুমে বাকিদের সঙ্গে কী কথা হয়েছিল তাঁর? এই প্রশ্নের উত্তর পেতেই যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়েছিল এয়ার এশিয়ার সঙ্গে। উলটে তাদের রোষের মুখে পড়ে সংবাদমাধ্যম। সংবাদকর্মীদের হেনস্থা করা হয়। এমনকী ছবি মুছে দেওয়ার চেষ্টাও করেন আধিকারিকরা।