উত্তরদিনাজপুেরর রায়গঞ্জ ব্লকের মাড়াইকুড়ার বাসুদেবপুর গ্রাম। এখানকার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে লঙ্কা চাষ করেন কৃষকরা। সঙ্কা চাষে লাভের আশা। তাই একরের পর একর জমিতে গাছ লাগিয়েছিলেন। কিন্তু বাধ সাধল প্রকৃতি। চড়া রোদ। তীব্র গরম। গত বছরেও গ্রীষ্মে খানিকটা কিছুটা বৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু এবার প্রায় কিছুই হয়নি। ফলে জলের অভাবে ফসল মাঠেই শুকোচ্ছে। টাকা ধার করে ফসল বুনেছেন। এখন সে টাকা ফেরত দেবেন কী করে, তা নিয়েই চিন্তায় কৃষকরা।
advertisement
বিপুল ক্ষতির মুখে পড়ে স্থানীয় পঞ্চায়েতের সাহায্য চান কৃষকরা। এই পরিস্থিতিতে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন পঞ্চায়েত সদস্য।
চাঁদিফাটা রোদ উত্তর চব্বিশ পরগনার বনগাঁতেও। এই মহকুমার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ফুল চাষ করেন কৃষকরা। কিন্তু এই গরমে সেই চাষও ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত গাঁদা ও রজনীগন্ধার চাষ। কমেছে উৎপাদন। এই আবহাওয়ায় গাছে পোকা ধরে যাচ্ছে। নষ্ট হচ্ছে ফুল। অধিকাংশ সময়ই দিনমজুর মেলে না। জমি পরিচর্যা করতে বিপুল খরচ।
এই অবস্থায় এখন বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করে রয়েছেন কৃষকরা। চাষ বাঁচাতে বর্ষাই একমাত্র ভরসা।
