তবে বিষয়টা ঠিক এখানে আটকে নেই৷ হাইকোর্টের রায়ের পর রীতিমতো প্রশ্ন এবং আশঙ্কা দেখা দিয়েছে প্রার্থীদের শিবিরে, বিশেষত ২০১৪ সালের নট ইনক্লুডেড প্রেজেন্ট লিস্টের চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে। কারণ এই আন্দোলনে রয়েছে ৬ থেকে ৭ হাজার চাকরিপ্রার্থী। তাঁরা প্রত্যেকেই ২০১৪ সালের নট ইনক্লুডে। ৩৯২৯ জন চাকরি পেয়ে গেলে বাদবাকিরা কি করবে? সেই বিষয় নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
advertisement
যদিও এই বিষয় নিয়ে আন্দোলনের নেতা অচিন্ত্য সামন্ত এবং পিয়ালী গুছাইত জানিয়েছেন, তাঁদের আন্দোলন যেরকম চলছে, সেরকমই চলবে। যতদিন না সব আন্দোলনকারী চাকরি পাবেন, ততদিন তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। সূত্রের খবর, ২০১৪ এর নট ইনক্লুডেডদের আন্দোলনকে পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল অবৈধ বলেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন ২০১৭ সালে যাঁরা পরীক্ষা দিয়েছিলেন, তাঁদের সঙ্গেই ইন্টারভিউতে বসতে হবে ওঁদের। কিন্তু আজ হাইকোর্টের রায় পর্ষদকে সজোরে ধাক্কা দেয়। গৌতম বাবু সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, তিনি চাকরি দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। যদিও গৌতম বাবু বলেছেন ৬ থেকে ৭ হাজার পদ তার প্রস্তুত রয়েছে। প্রশ্ন, সেই ৬ - ৭ হাজারের মধ্যে মাত্র ৩২২৯ জন চাকরি পাওয়ার পর আর বাদ বাকিদের কী হবে সেটার কোনও নিশ্চিত পথ তৈরি হয়নি এখনও। অতএব আন্দোলন আন্দোলনের মতোই থাকছে, বলে ইঙ্গিত অচিন্ত্য সামন্তদের।