TRENDING:

নিম্নমানের ভেজাল চানাচুর তৈরির ৩টি কারখানার হদিশ শহরে

Last Updated:

ইবি-র অফিসাররা জানিয়েছেন, প্রচুর পরিমাণে নিম্নমানের বাদাম, নিম্নমানের তেল ও রং উদ্ধার হয়েছে৷ ওইগুলি চানাচুর তৈরি করতে ব্যবহৃত হত৷ তারপর সেই চানাচুর প্যাকেটবন্দি হয়ে কোনও দোকানে সাপ্লাই হত৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: লকডাউনের বিকেল হোক কিংবা অফিস টাইমের বিকাল, চানাচুর মুড়ি ও তেলেভাজায় মজে খাদ্য রসিক বাঙালি। যে চানাচুর খাচ্ছেন সবাই, সেটার মান ভালো তো? এই প্রশ্নটাই তুলে দিল বৃহস্পতিবার চিৎপুরের ঘটনা।
advertisement

বৃহস্পতিবার কলকাতা পুলিশের ইবি-র অভিযানে ধরা পড়ল অস্বাস্থ্যকর নিম্নমানের চানাচুর। অনেক দিন ধরেই বিভিন্ন সূত্র মারফত খবর পাচ্ছিলেন চানাচুরের কারখানার। এ দিন অভিযানে চানাচুর কারখানার ব্যবসা দেখে অবাক হয়ে যান অফিসারা। খোঁজ শুরু করতেই ঝুলি থেকে বেরিয়ে যায় বিড়াল। একটি কারখানায় নজর আসে পচা বাদাম, নিম্নমানের তেল ও রং। যে রং চানাচুর ক্রেতাদের কাছে লোভনীয় করতে ব্যবহার করা হয়।

advertisement

একটি চানাচুরের কারখানার হদিশ মিলতেই নাগালে আসে আরও দুটি কারখানা। সব মিলিয়ে তিনটি কারখানায় ব্যবসার রমরমা দেখে হতবাক ইবি অফিসারেরা। ইবি হানাতে কারখানার কর্মী থেকে মালিক সবাই নিরুদ্দেশ।  নিম্নমানের চানাচুরের কারখানা থেকে শিবশঙ্কর রায় নামে এক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করে কাশীপুর থানা। প্রায় ছয় বস্তা চানাচুর ও বিভিন্ন মেসিন বাজেয়াপ্ত করে ইবি। অভিযুক্ত শিবশঙ্কর রায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করে যা জানা গেল তা আরও অবাক করে দিয়েছে।

advertisement

কলকাতার বড়বাজার, শ্যামবাজার, হাতিবাগানে দেদার বিক্রি হত এই চানাচুরগুলি। কলকাতার গণ্ডি ছাড়িয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়ার মত জায়গাতেও চলে যেত চানাচুর। বেশ কিছু দিন আগেই ভেজাল বেসনের কারখানায় হানা দিয়ে গ্রেফতার হন অতীশ সাউ নামে এক ব্যাক্তি। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই খোঁজ মেলে এই কারখানার৷

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

SUSOBHAN BHATTACHARYA

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
নিম্নমানের ভেজাল চানাচুর তৈরির ৩টি কারখানার হদিশ শহরে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল