এই হাসপাতালে কলকাতা ও রাজ্য পুলিশের কর্মী, হোমগার্ডরা চিকিৎসা পাবেন বলে জানা যাচ্ছে। এছাড়া কিছু শতাংশ স্থানীয় মানুষও স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের সাহায্যে এই হাসপাতালে চিকিৎসা পাবেন। আজ ইয়াস মোকাবিলায় ব্লু প্রিন্ট নিয়ে কথা বলার আগে সাংবাদিক বৈঠকে এই হাসপাতালের উদ্বোধনের কথা বলা হয়।
advertisement
২০১১ সালে ক্ষমতায় আসার পরে ভবানীপুরের এই কলকাতা হাসপাতালে ট্রমা কেয়ার সেন্টার তৈরি করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আর এবারও তৃতীয়বার সরকার গড়ে ৫ মে এই হাসপাতালে উপস্থিত হয়েছিলেন মমতা। সেদিনই কোভিড হাসপাতাল তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। এই হাসপাতাসে এইচডিইউ ও আইসিইউ এর ব্যবস্থাও থাকছে। পুলিশকর্মী ছাড়া সাধারণ মানুষও এখানে চিকিৎসা করতে পারবেন স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পের মাধ্যমে। তৎপরতার সঙ্গে এই হাসপাতাল তৈরির জন্য মুখ্যমন্ত্রী চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, মেডিকা ও বন্ধন ব্যাঙ্ককে ধন্যবাদ জানান।
এদিন রিক্সা চালক, সবজি বিক্রেতা, ঠেলাওয়ালা সহ অন্যান্য দরিদ্র মানুষকে যাতে অবিলম্বে টিকা দেওয়া হয় সেই নির্দেশও দেন মুখ্যমন্ত্রী।
