দলের নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ''৩৫০ নেতা সমস্ত অঞ্চলে রাত্রিযাপন করবে। মানুষের অভাব অভিযোগ শুনবে। তারা চলে আসার পরে দিদির দূত যাবে। সুযোগ সুবিধা পাচ্ছেন কিনা তা দেখবেন।'' গতকাল দলের নতুন কার্যালয়ের ভিত পুজোর অনুষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগ নিয়েও মুখ খুললেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। চাকরির দাবিতে বহু পরীক্ষার্থী এখনও ধরনা দিচ্ছেন। এদিকে আদালতেও এনিয়ে মামলা চলছে। একদল ভুয়ো শিক্ষকের নামও প্রকাশ করেছে পর্ষদ। এদের ভবিষ্যত কী হবে?
advertisement
আরও পড়ুন: 'দিদির সুরক্ষা কবচ', পঞ্চায়েতের আগে জনসংযোগে নয়া কর্মসূচি তৃণমূলের
অভিষেক বলেন, ''আমি আর কী বলতে পারি। একদফা তাঁদের সঙ্গে বৈঠক করেছি। সবটাই একটা আইনি জটিলতার কারণে করা যাচ্ছে না। এ নিয়ে এসএসসি-র চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে শিক্ষামন্ত্রী যা বলার বলেছেন। দলের তরফে আমার সীমাবদ্ধ এক্তিয়ার অনুযায়ী যেখানে যা করার তা আমি করেছি। দলের তরফে একটা জানিস বারবার স্পষ্ট করে বলা হয়েছে। আমরা চাই যারা আন্দোলন করেছেন বা যারা যোগ্য তাদের সবার চাকরি হোক। আইনি জটিলতার কারণে বা মিডিয়ার আলোক আলোকিত হয়ে সেই আলোর বাইরে আর অনেকে বের হতে পারেছেন না অনেকে। চাকরিপ্রার্থীদের বলব সত্যের সঙ্গে থাকুন। সরকার চায় আপনাদের চাকরি হোক।''
আরও পড়ুন: চলতি মাসেই রাজ্য়ে পর পর মোদি- শাহ, এখন থেকেই চব্বিশের অঙ্ক কষছে বিজেপি
অভিষেক আরও বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর বেশকিছু ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছে। আমাদের দল, আমাদের সরকার চায় সবার চাকরি হোক। আইনি জটিলতা ও সিপিএমের কিছু আইনজীবীর কারণে অনেককিছু হচ্ছে। সবাই আপনারা তা জানেন। চাকরিপ্রার্থীদের বিভ্রান্ত করে নিজেকে লার্জার দ্যান লাইফ হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা চলছে।''