তিনি আরও বলেন, “আজকে যে তথ্য, ভিডিও ফুটেজ জনসমক্ষে এসেছে তা স্বাধীনতার পর সব নির্লজ্জতার ইতিহাস ভেঙে দিয়েছে।” সন্দেশখালির ২ নম্বর ব্লকের মণ্ডল সভাপতির প্রসঙ্গ তুলে অভিষেক বলেন, “ভিডিওতে উনি বলেছেন, তাবড় তাবড় লোককে গ্রেফতার করানোর কথা। গঙ্গাধর বলেছেন, শুভেন্দু তাঁদের বলেছেন, তাবড় তাবড় লোকেদের গ্রেফতার না করালে তোমাদের কিছু হবে না।”
advertisement
সাংবাদিক বৈঠকে অভিষেকের মুখে উঠে আসে শুভেন্দুর প্রসঙ্গও। তাঁকে উল্লেখ করে অভিষেক করেন, “শুভেন্দু ভিডিওতে বলেছেন ৩৫৫ জারির পরিস্থিতি তৈরি হবে। প্রায়ই এই সব বলছেন। এমনও বলেন ২০২৬ সালে ভোট হবে না বাংলায়। তার আগেই সরকার ভেঙে দেব।”
গরু পাচারের ঘটনা নিয়েও অমিত শাহকে নিশানা করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর প্রশ্ন, অমিত শাহের অধীনস্থ বিএসএফ সীমান্ত পাহারা দেয়, অনুব্রত মণ্ডল জেলে, তাও গরু পাচার হলে দায়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়? বিজেপিকে আক্রমণ করে অভিষেক বলেন, “বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতাদের বলব আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আপনারা যদি ক্ষমা না চান, তা হলে মনে করব আপনাদের নির্দেশেই এইগুলো করা হয়েছে।” পাশাপাশি বিজেপির উদ্দেশে অভিষেকের চ্যালেঞ্জ, ‘ক্ষমতা থাকলে এই গঙ্গাধর কয়ালকে সাসপেন্ড করুক।’ সেই সঙ্গে সিপিএমকেও আক্রমণ করলেন অভিষেক, “সিপিএমের কেউ জনস্বার্থ মামলা করবে আজকের ঘটনা নিয়ে?”
আরও পড়ুন: এ বার আকাশপথে প্রচারে যাবেন সুকান্ত! পদ্মের রাজ্য ’সেনাপতি’র সফর শুরু পুরুলিয়া দিয়ে
সাংবাদিক বৈঠকে অভিষেকের মুখে উঠে আসে শুভেন্দুর প্রসঙ্গও। তাঁকে উল্লেখ করে অভিষেক করেন, “শুভেন্দু ভিডিয়োতে বলেছেন ৩৫৫ জারির পরিস্থিতি তৈরি হবে। প্রায়ই এই সব বলছেন। এমনও বলেন ২০২৬ সালে ভোট হবে না বাংলায়। তার আগেই সরকার ভেঙে দেব।”
গরু পাচারের ঘটনা নিয়েও অমিত শাহকে নিশানা করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর প্রশ্ন, অমিত শাহের অধীনস্থ বিএসএফ সীমান্ত পাহাড়া দেয়, অনুব্রত মণ্ডল জেলে, তাও গরু পাচার হলে দায়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের? বিজেপিকে আক্রমণ করে অভিষেক বলেন, “বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতাদের বলব আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আপনারা যদি ক্ষমা না চান, তা হলে মনে করব আপনাদের নির্দেশেই এইগুলো করা হয়েছে।” পাশাপাশি বিজেপির উদ্দেশে অভিষেকের চ্যালেঞ্জ, ‘ক্ষমতা থাকলে এই গঙ্গাধর কয়াল কে সাসপেন্ড করুক।’ সেই সঙ্গে সিপিএমকেও আক্রমণ করলেন অভিষেক, “সিপিএমের কেউ জনস্বার্থ মামলা করবে আজকের ঘটনা নিয়ে?”
ভিডিও নিয়ে পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানান বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য। শমীক ভট্টাচার্যের সাংবাদিক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নিউজ ১৮ বাংলার প্রতিনিধি মৈত্রেয়ী ভট্টাচার্য। তাঁর দাবি, “ভিডিওটি ফেক। ডক্টরড। বিরোধী দলনেতাকে, বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে।” তিনি আরও বলেন, “সন্দেশখালির পুরো ঘটনাটাকেই মিথ্যা প্রমাণ করে দেবেন একটা মিথ্যা ভিডিও প্রকাশ করে?”
প্রসঙ্গত ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে গঙ্গাধর কয়াল নামে বিজেপির সন্দেশখালির এক মণ্ডল সভাপতি বলছেন, সন্দেশখালিতে মহিলাদের উপরে নির্যাতন-সহ যা যা অভিযোগ উঠেছে, তা সাজানো৷ ঘটনাচক্রে তৃণমূল অনেক দিন ধরেই সন্দেশখালি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে আসছিল, যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি নিউজ ১৮ বাংলা।