এদিন তিনি বলেন, “প্রথম দিন থেকে এদের টার্গেট হচ্ছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদের কাজ হচ্ছে কীভাবে ধমকে চুপ করা যায়। নবজোয়ার যাত্রার ছবি বিজেপির হজম হচ্ছে না। সেই কারণে এই ৬০ দিনের কর্মসূচিকে কীভাবে আটকানো যায়, তাই আমাকে ডেকে পাঠিয়েছে। আমি ভারতের নাগরিক। যে কোনও এজেন্সিকে পূর্ণ সহযোগিতা করা। আমাকে যখন নোটিশ দেওয়া হয়েছে, তখন আমি বাঁকুড়ায়। এই রাজনৈতিক চক্রান্তগুলো মানুষ এখন ধরে ফেলেছে। যখন হাইকোর্টের অর্ডার এসেছিল, তখন আমি জানিয়েছিলাম আমাকে ডাকলে আমি যাব।”
advertisement
অভিষেক আরও বলেন, “আমি ঘড়ির কাটা ঠিক ১১টায় নিজাম প্যালেসে এসে ঢুকেছি। প্রায় সাড়ে ৯ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ চলেছে। আমি সব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি। আমাকে যারা ডেকেছে, তাদেরও সময় নষ্ট। কারা এগুলো করছে মানুষ ভাল করে জানে। এক বছর ধরে আপনারা এসএসসি তদন্ত করছেন। ১০ বছর ধরে সারদার তদন্ত হয়েছে। এর নির্যাস কী? যারা তদন্ত করছে, তাদের ইস্তফা করছে। নোবেল চুরি, জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেসের কাণ্ডে কী হয়েছে।”
আরও পড়ুন, ফের কর্ণাটকের মসনদে সিদ্দারামাইয়া, বেঙ্গালুরু স্টেডিয়ামে শপথগ্রহণ
আরও পড়ুন, এগরা বিস্ফোরণের চাঞ্চল্যকর মোড়! কলকাতায় মৃত্যু জখম আরও একজনের, কে তিনি?
অভিষেক বলেন, “তদন্তকারীদের সঙ্গে কথা হয়েছে, সেটা আমি তদন্তের স্বার্থে সামনে আনব না। যে এজেন্টদের কথা বলা হয়েছে, তারা বেশিরভাগই পূর্ব মেদিনীপুর, মুর্শিদাবাদের। সেই সময়ে এই জেলাগুলির দায়িত্বে কে ছিলেন। যদি কিছু থাকে আমাকে সোজ ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যান। অন্য রাজনৈতিক নেতার কনভয় মানুষ মেরে দিয়ে চলে যাবে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হয় না। যে বিজেপি করছে, তার জন্য অন্য আইন। আমি যদি বিজেপি করতাম তাহলে ধোয়া তুলসী পাতা হয়ে যেতাম।”