ইডি-র তরফে চিঠিতে লেখা হয়েছে, ”শুধুমাত্র কুন্তল ঘোষের চিঠি বিতর্ক নয় বা শুধুমাত্র হাইকোর্টের নির্দেশ নয়। সার্বিকভাবে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আপনাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাই।” তবে, কবে অভিষেককে ডাকা হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। শহিদ মিনারের সভায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তৃতা ও তারপর কুন্তল ঘোষের লেখা একটি চিঠির প্রেক্ষিতে অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্য়ায়কে কেন্দ্রীয় এজেন্সি জিজ্ঞাসা করতে পারে বলে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
advertisement
আরও পড়ুন: জেলে এমন কী হচ্ছে তাঁর সঙ্গে? বিচারকের কাছে বিস্ফোরক অর্পিতা! চমকে উঠল সকলে
ইডিকে লেখা চিঠিতে সেই সংক্রান্ত মামলার উল্লেখ করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি লেখেন, তদন্তে তাঁর থেকে যে সব তথ্য বা নথি চাওয়া হয়েছে, তার সঙ্গে গত ২৯ মার্চের সভায় তাঁর ভাষণের কোনও সম্পর্ক নেই।
আরও পড়ুন: নিজে প্রার্থী, অথচ দেওয়াল লিখছেন বিরোধী প্রার্থীদের হয়ে! আজব কাণ্ড কারণ কী জানেন?
১৩ জুন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ইডির দফতরে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। যদিও এ সংক্রান্ত চিঠি হাতে পাওয়ার পরই অভিষেক জানিয়েছিলেন, তিনি নবজোয়ার কর্মসূচিতে ব্যস্ত। তাই এখন তিনি যেতে পারবেন না। একইসঙ্গে তৃণমূল সাংসদের বক্তব্য ছিল, নবজোয়ারের পর ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে ব্যস্ত থাকবেন তিনি। তাই আপাতত তিনি হাজিরা দিতে পারছেন না। ১৩ তারিখে ইডি দফতরে চিঠি দিয়ে একথা জানিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু এবার পাল্টা ইডি চিঠি দিল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে।