এদিন বিজেপিতে যোগ দিয়ে তিনি বলেন, ”বাংলাকে দুর্নীতিমুক্ত করাই প্রথম লক্ষ্য। বাংলায় বিজেপির আসা খুব দরকার। দুর্নীতিগ্রস্ত দল ও সরকারের হাত থেকে বাংলাকে রক্ষা করাই প্রথম লক্ষ্য। আমাকে যা দায়িত্ব দেওয়া হবে, সেই দায়িত্ব পালন করব।”
আরও পড়ুন: দাউ দাউ করে জ্বলল জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজের বিলাসবহুল আবাসন, কেমন আছেন অভিনেত্রী?
advertisement
প্রসঙ্গত, এসএসসি দুর্নীতি মামলার বিচারে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেওয়া বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় অবসর নেওয়ার পর থেকেই তাঁর রাজনীতিতে আসা ও বিজেপিতে যোগ দেওয়া নিয়ে তুমুল গুঞ্জন শুরু হয় বাংলায়। এ নিয়ে তাঁকে এই নিয়ে তীব্র নিশানা করেছেন তৃণমূল নেতারা। বৃহস্পতিবারই রাজ্য মন্ত্রিসভার বৈঠকে কলকাতা হাইকোর্টের একটি বিষয় উত্থাপিত হয়। সেই সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বলেন, ”অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সুবিধাবাদী। উনি অপরচুনিস্ট, দেখলেন তো।”
আরও পড়ুন: ‘কাল ভোট হলে কালই জিতব…’ ! আত্মবিশ্বাসী দিলীপ ঘোষ
প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার সকালে দেশের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়কে ডাকযোগে পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানমের চেম্বারে গিয়েও পদত্যাগপত্রের প্রতিলিপি জমা দেন। এর পর দুপুরে সাংবাদিক বৈঠক করে বিজেপিতে যাওয়ার ঘোষণা করেন তিনি। সেই ঘোষণা অনুযায়ীই অবশেষে বিজেপিতে যোগ দিলেন তিনি।