দুর্গাপুরের ধান্ডাবাগের রবীন্দ্রপল্লির বাসিন্দারা সুব্রত ভট্টাচার্য ও রুনাদেবী। সুব্রত পেশায় স্টিল প্ল্যান্ট-হুইল অ্যান্ড অ্যাকশন প্ল্যান্টের কর্মী। এলাকাবাসীরা জানান, স্বামী-স্ত্রী দু'জনেরই বেড়ানোর নেশা ছিল। সেই তাগিদেই লক্ষ্মী পুজোর দিন তাঁরা বেরিয়ে পড়েন। কৌশানি থেকে নৈনিতাল যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় তাদের।
আরও পড়ুন-গোয়া জিততে কৌশল কী, সফরের শেষদিনে এক বক্তব্যেই বুঝিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
advertisement
উত্তরাখণ্ড প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়, পিথোরাগড় জেলার মুন্সিয়ারি থেকে পর্যটকদের নিয়ে একটি গাড়ি বাগেশ্বরের কাছে কৌশানী অঞ্চলে যাচ্ছিল। উল্টোদিক থেকে আশা অন্য একটি গাড়ি মুখোমুখি ধাক্কা মারে এই পর্যটকদের গাড়িটিকে। একটি গাড়ির যাত্রীরা সামান্য জখম হন। কিন্তু ৫ বাঙালি পর্যটক-সহ গাড়িটি খাদে তলিয়ে যায়। তাতেই মৃত্যু হয় রানীগঞ্জের সিপিএম নেতা কিশোর ঘটক এবং প্রাক্তন শিক্ষিকা চন্দনা খাঁ-র। মৃত্যু হয় সুব্রত-রুনা দম্পতির এবং সুব্রত ভট্টাচার্যের বোন শ্রাবণীর।