রাজনৈতিক ভাবে তদন্ত প্রভাবিত করা হতে পারে বলে আশঙ্কা তিন বিধায়কের।
মামলাকারীর আইনজীবীর দাবি, রাজনৈতিক রং লাগানো ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের মতো নেতারা সামাজিক মাধ্যমে মন্তব্য করছেন এ বিষয়ে। FIR এর কপি দেওয়া হচ্ছেনা, পুলিশের ওয়েবসাইটেও আপলোড করা হয়নি। মামলাকারীর আইনজীবী সিদ্ধার্থ লুথরা এমনই দাবি করেন।
আরও পড়ুন: প্রতারণা করে স্ত্রী গ্রেফতার, অবসাদে কী মারাত্মক পরিণতি স্বামীর! শিউরে উঠল চন্দননগর
advertisement
সিদ্ধার্থ লুথরা আরও বলেন, এখানে সঠিক বিচার পাওয়া সম্ভব নয়।
হিসাব বহির্ভূত টাকা থাকলে ব্ল্যাক মানি আইন এবং ইনকাম ট্যাক্স আইনে পদক্ষেপ করা যায়। কিন্তু CID-র কোন অধিকার নেই এই মামলার তদন্ত করার। কীভাবে IPC ৪২০, ১২০B ধারায় মামলা করা হল, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন মামলাকারীর আইনজীবী।
আরও পড়ুন: অর্পিতা-কাণ্ডের মধ্যেই বারাসাতে উদ্ধার কেজি-কেজি সোনা, দাম শুনলে আঁতকে উঠবেন!
আগামিকাল এই মামলায় সওয়াল করবেন সরকারি আইনজীবী।
আগামীকাল পরবর্তী শুনানি। এমনটাই জানিয়েছেন বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য। এদিকে, ঝাড়খণ্ডের তিন কংগ্রেস বিধায়কের গ্রেফতারি কাণ্ডে দিল্লি পুলিশের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ সিআইডি-র৷ অভিযোগ, কংগ্রেস বিধায়কদের থেকে টাকা উদ্ধারের সূত্র ধরে এ দিন দিল্লিতে সিআইডি-র প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা সিদ্ধার্থ মজুমদারের বাড়িতে তল্লাশি চালাতে গেলে সিআইডি-কে বাধা দেয় দিল্লি পুলিশ। সিআইডি সূত্রে খবর, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মার সঙ্গে এই তিন কংগ্রেস বিধায়কের যোগসূত্র তৈরির ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা ছিল সিদ্ধার্থর। তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালাতে গিয়েই সিআইডির তদন্তকারীরা বাধার মুখে পড়েন বলে অভিযোগ।