চার ঘণ্টার চেষ্টায় খোলা হয় সিন্দুক। সিন্দুক থেকে বেশ কয়েকটি নথি উদ্ধার হয়েছে। সিন্দুক ২টি যে গোডাউন থেকে পাওয়া যায়, সেই গোডাউনেই এক সময় পাওয়া গিয়েছিল ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের রেজিস্ট্রার খাতা।
এছাড়াও সিন্দুক থেকে উদ্ধার হয়েছে মানপত্র, পদক, চাবি ৷ ১৯১৯ সালের গঙ্গামণি দেবী রূপার পদক পাওয়া গিয়েছে ৷ এ এন মুখার্জি পদক উদ্ধার ৷ সম্ভবত প্রাপকরা পদক নিয়ে যাননি ৷ সংস্কার চলার সময় একজোড়া সিন্দুক উদ্ধার হয় এদিন ৷ একটি সিন্দুক থেকে প্রথমে কয়েকটি নথি উদ্ধার ৷ আরেকটি সিন্দুক খুলতে গিয়ে ৩ চাবি ভাঙে ৷
advertisement
পরে অবশ্য দ্বিতীয় সিন্দুকটিও খোলা যায় ৷
পাশাপাশি মিলেছে সিন্দুক থেকে উদ্ধার বিধবা ভাতার নথি ৷ মুক্তাকেশী দেবী বিধবা ভাতা ৷ যাঁদের বিধবা ভাতা দেওয়া হত, তাঁদের কয়েকজনের নামও পাওয়া গিয়েছে ৷ ‘এটি একটি ঐতিহাসিক আবিষ্কার ৷ এগুলি আর্কাইভ করে রাখা হবে’, মন্তব্য উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ৷