আরও পড়ুন: ‘গভীর ষড়যন্ত্র’, ৭ দিনের প্রশিক্ষণে লুকিয়ে ৯ হাজার ট্রেনি পুলিশ নিয়োগ! শুভেন্দুর চিঠিতে ‘বিস্ফোরণ’
জুনিয়র ফুটবল কোচিং সেন্টারে ৪ বছর ধরে খেলা শিখছিলেন সুরেন। মৃতের মা জানান, রবিবার সকালে খেলতে গিয়েছিলেন কোচিং সেন্টারে। তারপর পুকুরে কেন গেল বুঝতে পারছেন না। সুরেন মাকে বলে গিয়েছিলেন, তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরবেন। বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন মৃতের মা।
advertisement
প্রতিবেশীরা জানান, এই পেয়ারা বাগানের পুকুরে মাঝে মধ্যে স্নান করতে যেতেন সুরেন। পুকুরের সিঁড়িতে পড়ে রয়েছে সুরেনের সবুজ রঙের জার্সি, জুতো, মোজা। বেহালা থানার পুলিশ আসে ঘটনাস্থলে। আশপাশের প্রত্যক্ষদর্শী বাসিন্দাদের বয়ান রেকর্ড করে।
একমাত্র ছেলেকে নিয়ে থাকতেন মা ও দিদা। বেহালার এক চিলতে ঘরে তাঁদের সংসার। আচমকা ছেলের মৃত্যুতে শোকাহত পরিবারের সদস্য। জলে ডুবে মৃত্যু নাকি এর পিছনে রয়েছে অন্য কোনও রহস্য? খতিয়ে দেখছে বেহালা থানার পুলিশ অধিকারিকরা। পরিবারের লোক থেকে পাড়া প্রতিবেশী সকলেই শোকে পাথর হয়ে গিয়েছেন।