সমস্যার সূত্রপাত হস্টেল বিভাজন থেকে ৷ সম্প্রতি ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য পৃথক হস্টেলের ব্যবস্থা করে SRFTI ৷ এতদিন পর্যন্ত এই প্রতিষ্ঠানের পড়ুয়ারা ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে সবার একই হস্টেলে থাকার ব্যবস্থা ছিল ৷ পৃথক হস্টেলের ব্যবস্থার পর নির্দেশিকা জারি করে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ছাত্রীদের বয়েজ হস্টেল খালি করে নির্দিষ্ট করে দেওয়া ঘরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় ৷
advertisement
নয়া নির্দেশিকার জারি হওয়ার পর ক্যাম্পাসে দেখা দেয় বিতর্ক ৷ বেশ কিছু ছাত্রী পুরনো ঘর খালি করে পৃথক হস্টেলে যেতে আপত্তি জানান ৷ নির্দিষ্ট সময়সীমা পার হয়ে যাওয়ার পরও বয়েজ হস্টেল ছেড়ে গার্লস হস্টেলে না যাওয়ায় ১৪ জন ছাত্রীকে বরখাস্ত করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন ৷
এরপরই ক্ষোভে ফেটে পড়েন পড়ুয়ারা ৷ তাদের দাবি ‘মরাল পুলিশিং’ করছে কর্তৃপক্ষ ৷ অন্যদিকে, কর্তৃপক্ষের দাবি, মেয়েদের সুরক্ষা নির্দিষ্ট করতেই গর্ভনিং কাউন্সিল ও অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের নির্দেশেই ছাত্রীদের জন্য পৃথক হস্টেলের ব্যবস্থা করা হয় ৷