এ দিকে, রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় নজর দিলে দেখা যাচ্ছে, স্বাভাবিক হাওড়া স্টেশন। স্টেশনের বাইরে রয়েছে পর্যাপ্ত সংখ্যায় ট্যাক্সি। লেকটাউনে কালিন্দি-যশোর রোড অবরোধ বামেদের। দিঘা-বারাসত রুটে হেলমেট পরে বাস চালাচ্ছেন বাসচালক। ডোমজুড়ে রাস্তার ওপর চলছে ধর্মঘটীদের ফুটবল খেলা। উত্তরপাড়ায় জিটি রোডের উপর ফুটবল খেলছেন বাম সমর্থকরা। সকাল সকাল পুলিশি তৎপরতার জন্য পুলিশকে চকোলেট দেন বনধ সমর্থকেরা।
advertisement
অন্যদিকে, ক্যানিং হাসপাতাল মোড়ে ক্যারম খেলা শুরু করেন বাম কর্মী-সমর্থকেরা। যার জেরে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে ক্যানিং-বারুইপুর রোড। বারাকপুর শিল্পাঞ্চলে কারখানা খোলা। ঘাটাল-পাঁশকুড়া রাজ্য সড়কে অবরোধ চলছে।চুঁচুড়া বাসস্ট্যান্ডে বাম ও কংগ্রেস কর্মীরা পিকেটিং শুরু করেন। অবরোধের ফলে বাসস্ট্যান্ড থেকে বেরোতে পারেনি বাস। সকালে বারাসাত-চাঁপাডালি মোড়ে সরকারি বাস আটকে দেন বাম সমর্থকরা। পুলিশের সঙ্গে বাদানুবাদ শুরু হয়। এনিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। কিছুক্ষণের জন্য স্তব্ধ হয়ে যায় যশোর রোড ও টাকি রোডের সংযোগস্থল।
যাদবপুরে ধর্মঘটের সমর্থনে পদযাত্রায় শামিল বাম সমর্থকেরা। ট্রেন আটকে যাদবপুর স্টেশনে পতাকা হাতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তাঁরা। উঠছে মুহুর্মুহু স্লোগান। ধর্মঘটের সমর্থনে বউবাজারে বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে মিছিল করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা। জেলায় বেসরকারি বাস না চললেও, সরকারি বাস পরিষেবা স্বাভাবিক। কলকাতার ক্ষেত্রেও বাস পরিষেবা স্বাভাবিক। অন্যান্যদিনের তুলনায় অধিক সংখ্যায় চালানো হচ্ছে সরকারি বাস।
