১২ এপ্রিল থেকে ৮ মে পর্যন্ত দশম পর্যায়ে থেকে পঞ্চদশ পর্যায়ে পর্যন্ত চলবে ইন্টারভিউ প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় মালদহ, মুশিদাবাদ, উত্তর ২৪ পরগনা, হুগলি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পুরুলিয়া, এই ছয় জেলার নেওয়া হবে আবেদনকারীদের ইন্টারভিউ। এই ছয় জেলার আবেদনকারীদের ইন্টারভিউ নেওয়ার পর আর কোনও জেলার আবেদনকারীদের ইন্টারভিউ নেবার বাকি থাকবে না। সে ক্ষেত্রে মে মাসের মধ্যেই গোটা নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্যানেল বের করে দেবে পর্ষদ? জল্পনা চরমে। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও তেমনটাই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন।
advertisement
আরও পড়ুন: '৫ মিনিট সময় দিন, কিছু বলতে চাই!' কোর্টে হাতজোড় পার্থর, কী বলবেন? তুঙ্গে জল্পনা
আরও পড়ুন: 'আমাকেও ডেকেছিল তদন্তে, কী হল সেটার?' বিস্ফোরক বিমান বসু! কোন তদন্তের কথা বলছেন?
গত ১১ ডিসেম্বর পরীক্ষা নেয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ প্রাথমিকের টেট। তার ৫৯ দিনের মাথায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ টেটের ফল প্রকাশ করে। পর্ষদের পক্ষ থেকে এই প্রথম টেটের ওএমআর শিটের রিভিউ ও স্ক্রুটিনি করার সুযোগ দেওয়া হয় চাকরিপ্রার্থীদের কাছে। তারপর ৩৬০০-এর বেশি চাকরি প্রার্থী আবেদন করে রিভিউ ও স্কুটিনির জন্য।
ওএমআর শিট নিয়ে যাতে কোনও কারচুপি না হয় এবং ওএমআর শিটে আরও স্বচ্ছতা বজায় রাখতেই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সাম্প্রতিক সময় বারবার নিয়োগ দুর্নীতি ইস্যুতে ওএমআর শিটের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুও জানিয়েছেন স্কুল সার্ভিস কমিশন তাঁদের বিধিতে নিয়ে আসছে যে ন্যূনতম ১০ বছর পরীক্ষার ওএমআর শিট সংরক্ষিত করে রাখা থাকবে। কিন্তু প্রাথমিকের টেট নিয়ে ভবিষ্যতে যাতে কোন অভিযোগ না ওঠে তার জন্য আরও স্বচ্ছতা উপায় বজায় রাখার জন্যই পর্ষদের এই সিদ্ধান্ত বলেই মনে করা হয়।